পেশাদার কেরিয়ারে প্রথম বার ইউরোপের বাইরের ক্লাবে খেলবেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। সবচেয়ে বেশি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতার নজির রয়েছে রোনাল্ডোর (৫) দখলে। লিওনেল মেসি বার্সার হয়ে জিতেছেন ৪ বার। পিসএসজির হয়ে দু-বার চ্য়াম্পিয়ন হতে পারলে রোনাল্ডোকে ছাপিয়ে যেতে পারবেন মেসি। গত ১৬ বছরের মেসি-রোনাল্ডো দ্বৈরথ মিস করবে ইউরোপীয় ফুটবল। (ছবি: ফেসবুক)
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার নজির রয়েছে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর (১৮৩)। মেসি (১৬১) কিছুটা পিছিয়ে। পিএসজি এ বার ফাইনাল অবধি পৌঁছলে এবং মেসি সব ম্যাচ (সাতটি) খেললে গ্য়াপ কমবে। (ছবি: টুইটার)
চ্য়াম্পিয়ন্স লিগে সবচেয়ে বেশি গোলের নজিরও রোনাল্ডোর দখলে (১৪০)। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে মেসির গোলর সংখ্যা ১২৯। স্বাভাবিক ভাবেই তাঁর কাছে আরও সুযোগ রয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গোলসংখ্যায় রোনাল্ডোকে ছাপিয়ে যাওয়ার। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এক মরসুমে সর্বাধিক গোলের নজিরও রোনাল্ডোর দখলে। ২০১৩-১৪ মরসুমে রোনাল্ডো ১৭ গোল করেছিলেন। মেসি অবশ্য় এক মরসুমে ১৪টির বেশি গোল করতে পারেননি। ২০১১-১২ মরসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এই সংখ্যা ছুঁয়েছিলেন মেসি। (ছবি: টুইটার)
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নকআউট পর্বেও সর্বাধিক গোলের রেকর্ড সিআর সেভেনের দখলে। রোনাল্ডো করেছেন ৬৭ গোল। এই রেকর্ড ভাঙতে লিও মেসিকে অনেক কাটখড় পোড়াতে হবে। নকআউট পর্বে রোনাল্ডোর গোলসংখ্যা ৪৯। (ছবি: টুইটার)
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে মোট সাত বার সর্বাধিক গোল স্কোরার হয়েছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। এই রেকর্ডে মাত্র এক ধাপ দূরে মেসি। তিনি ছ'বার চ্য়াম্পিয়ন্স লিগে গোল্ডেন বুট জিতেছেন। শেষ বার ২০১৮-১৯ মরসুমে এই পুরস্কার জিতেছিলেন মেসি। চলতি মরসুমে চার গোল রয়েছে মেসির। তাঁর চেয়ে এগিয়ে পিএসজি সতীর্থ কিলিয়ান এমবাপে (৭) এবং লিভারপুলের মহম্মদ সালাহ (৭)। (ছবি: টুইটার)
রোনাল্ডো এক মাত্র ফুটবলার যিনি তিন বার চ্যাম্পিয়ন্স ফাইনালে গোল করেছেন। মেসি দু-বার। এ বার কি পারবেন নেইমার-এমবাপেকে নিয়ে পিএসজিকে চ্যাম্পিয়ন্স ফাইনালে তুলতে? ফাইনালে যেতে পারলে এবং গোল করলে রোনাল্ডোকে ছোঁয়ার সুযোগ মেসির সামনে। সবচেয়ে বেশি বার উয়েফার সেরা ফুটবলারের পুরস্কার জিতেছেন রোনাল্ডো (৪)। এ বার সেই রেকর্ড ছোঁয়ার সুযোগ থাকছে মেসির সামনে। মরসুমের এখনও অনেক খেলা বাকি। (ছবি: টুইটার)