শুষ্ক আবহাওয়ায় হাত-পায়ে খড়ি ফুটছে? খসখসে চামড়ায় মাখুন এই ৫ তেল
Body Oil for Dry Skin: মুখে ভারী ময়েশ্চারাইজার মাখতেই হয় শীতকালে। গায়েও বডি লোশন মাখেন। কিন্তু একবার হাত-পা ধুয়ে বডি লোশন ধুয়ে চলে যায়। এই অবস্থায় বডি লোশন নয়, বরং বডি অয়েল দরকার পড়ে। বডি অয়েল যে কোনও ময়েশ্চারাইজারের তুলনায় ত্বকে অতিরিক্ত আর্দ্রতা প্রদান করে।
জাঁকিয়ে শীত পড়েছে। এই ঋতু শুধু কমলালেবু আর পিঠে খাওয়ার নয়। তার সঙ্গে ত্বকের দরকার নিবিড় যত্ন। আবহাওয়া যত শুষ্ক হবে, ত্বকও খসখসে হয়ে উঠবে। তখন ময়েশ্চারাইজার না মেখে থাকা যায় না।
মুখে ভারী ময়েশ্চারাইজার মাখতেই হয় শীতকালে। গায়েও বডি লোশন মাখেন। কিন্তু একবার হাত-পা ধুয়ে বডি লোশন ধুয়ে চলে যায়। এই অবস্থায় বডি লোশন নয়, বরং বডি অয়েল দরকার পড়ে।
বডি অয়েল যে কোনও ময়েশ্চারাইজারের তুলনায় ত্বকে অতিরিক্ত আর্দ্রতা প্রদান করে। পাশাপাশি বডি অয়েল প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি হয়, যা ত্বককে পুষ্টিও জোগায়। এই ঠান্ডায় কোন বডি অয়েল ব্যবহার করবেন, রইল টিপস।
জোজোবা তেল ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে। এই তেলের মধ্যে ভিটামিন ই এবং বি কমপ্লেক্স রয়েছে। তৈলাক্ত ত্বকেও জোজোবা তেল মাখা যায়। এটি ত্বকের তেল উৎপাদনকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং সংবেদনশীল ত্বকেও জোজোবা তেল মাখা যায়।
'লিক্যুইড গোল্ড' হিসেবে পরিচিত অরগ্যান অয়েল। এই তেলের মধ্যে ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ই রয়েছে। অরগ্যান অয়েল ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করার পাশাপাশি অ্যান্টি-এজিং উপাদান হিসেবে কাজ করে।
আমন্ড অয়েল ত্বকের যত্নে দুর্দান্ত কাজ করে। এই তেলের মধ্যে ভিটামিন এ, ই এবং ডি রয়েছে। শুষ্ক ত্বককে আর্দ্রতা প্রদান করার পাশাপাশি ত্বককে নরম ও কোমল করে তোলে আমন্ড অয়েল।
বাঙালির কাছে বডি অয়েল হিসেবে বরাবরই নারকেল তেলের কদর বেশি। নারকেল তেল ত্বকের একাধিক সমস্যাকে দূর করে এবং ত্বকে আর্দ্রতা প্রদান করে। পাশাপাশি নারকেল তেল ত্বকে পুষ্টি জোগায়।
অলিভ অয়েল রান্নায় দেওয়ার পাশাপাশি ত্বকেও মাখতে পারেন। অলিভ অয়েলের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ই রয়েছে। এই তেলের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের সমস্যা থেকে আপনাকে মুক্তি দেবে।