Travel Destinations: পাখিরা উড়ে এসে আত্মহত্যা করে এখানে! যাবেন নাকি সেই জায়গার খোঁজে?

Aug 04, 2024 | 10:23 AM

রয়েছে আরও নানা অচেনা অসম। যেখানে গেলে আর ফিরতে মন চায় না! এই প্রতিবেদনে রইল অস্মের তেমনই ৭ অজানা জায়গার হদিস।

1 / 8
'মনে করি আসাম যাবো, আসাম গেলে তোমায় পাব' বিখ্যাত এই গান কম বেশি সকলের চেনা! একদিকে নদী, আবার পাহাড়, অদ্ভুত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের অধিকারি অসম। বাংলার পড়শি এই রাজ্য মানেই, আম বাঙালির কাছে সেই কাজিরাঙা অভয়ারণ্য, গুয়াহাটি শহর এইসব। কিন্তু তার বাইরেও রয়েছে আরও নানা অচেনা অসম। যেখানে গেলে আর ফিরতে মন চায় না! এই প্রতিবেদনে রইল অস্মের তেমনই ৭ অজানা জায়গার হদিস।

'মনে করি আসাম যাবো, আসাম গেলে তোমায় পাব' বিখ্যাত এই গান কম বেশি সকলের চেনা! একদিকে নদী, আবার পাহাড়, অদ্ভুত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের অধিকারি অসম। বাংলার পড়শি এই রাজ্য মানেই, আম বাঙালির কাছে সেই কাজিরাঙা অভয়ারণ্য, গুয়াহাটি শহর এইসব। কিন্তু তার বাইরেও রয়েছে আরও নানা অচেনা অসম। যেখানে গেলে আর ফিরতে মন চায় না! এই প্রতিবেদনে রইল অস্মের তেমনই ৭ অজানা জায়গার হদিস।

2 / 8
মাজুলি - বিশ্বের সব চেয়ে বড় নদী-দ্বীপ। এখানে অসমের একদা নব বৈষ্ণব ধর্ম প্রচারের প্রতিষ্ঠান বেশ কিছু 'বৈষ্ণব সত্র' আছে। আবার কিছু গ্রামে মুখোশ তৈরির কাজ হয়। পঞ্চদশ শতাব্দীতে শ্রীমন্ত শঙ্করদেব রচিত নাটকে সেই ধরনের মুখোশ ব্যবহার করা হত। প্রাচীন শিল্পকলাকে চাক্ষুষ করতে তাও ঘুরে দেখতে পারেন।

মাজুলি - বিশ্বের সব চেয়ে বড় নদী-দ্বীপ। এখানে অসমের একদা নব বৈষ্ণব ধর্ম প্রচারের প্রতিষ্ঠান বেশ কিছু 'বৈষ্ণব সত্র' আছে। আবার কিছু গ্রামে মুখোশ তৈরির কাজ হয়। পঞ্চদশ শতাব্দীতে শ্রীমন্ত শঙ্করদেব রচিত নাটকে সেই ধরনের মুখোশ ব্যবহার করা হত। প্রাচীন শিল্পকলাকে চাক্ষুষ করতে তাও ঘুরে দেখতে পারেন।

3 / 8
মানস রাষ্ট্রীয় উদ্যান - 'ইউনেস্কো'স্বীকৃত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ এই উদ্যান।  এখানে ব্যাঘ্র প্রকল্প সংরক্ষিত বনাঞ্চল বা টাইগার রিজার্ভ প্রোজেক্ট এবং হাতি সংরক্ষিত বনাঞ্চল। বনাঞ্চলের উত্তরে মানস নদী তথা ভূটান রাজ্য থেকে দক্ষিণে বাঁহবাড়ি, পালসিগুরি ও কাটাঝাড় গাঁও এবং পশ্চিমে সোনকোশ নদী থেকে পূর্বে ধনশিরি নদী পর্যন্ত বিস্মৃত এই উদ্যান। তবে মানস রাষ্ট্রীয় উদ্যান বেড়াতে বিশেষ 'পারমিট' নিতে হবে।

মানস রাষ্ট্রীয় উদ্যান - 'ইউনেস্কো'স্বীকৃত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ এই উদ্যান। এখানে ব্যাঘ্র প্রকল্প সংরক্ষিত বনাঞ্চল বা টাইগার রিজার্ভ প্রোজেক্ট এবং হাতি সংরক্ষিত বনাঞ্চল। বনাঞ্চলের উত্তরে মানস নদী তথা ভূটান রাজ্য থেকে দক্ষিণে বাঁহবাড়ি, পালসিগুরি ও কাটাঝাড় গাঁও এবং পশ্চিমে সোনকোশ নদী থেকে পূর্বে ধনশিরি নদী পর্যন্ত বিস্মৃত এই উদ্যান। তবে মানস রাষ্ট্রীয় উদ্যান বেড়াতে বিশেষ 'পারমিট' নিতে হবে।

4 / 8
সিংফো চা বাগান - সিংফো চা বাগান দেখতে ডিব্রুগড় থেকে বাসে সিংফো গ্রাম যেতে হবে। চায়ের চারা গাছ লাগানো থেকে শুরু করে চা-পাতা তুলে চা উৎপাদন, প্রতিটি পদক্ষেপ দেখতে পাবেন এখানে। এমনকি বিভিন্ন স্বাদের চা চেখে দেখার বন্দোবস্ত আছে।

সিংফো চা বাগান - সিংফো চা বাগান দেখতে ডিব্রুগড় থেকে বাসে সিংফো গ্রাম যেতে হবে। চায়ের চারা গাছ লাগানো থেকে শুরু করে চা-পাতা তুলে চা উৎপাদন, প্রতিটি পদক্ষেপ দেখতে পাবেন এখানে। এমনকি বিভিন্ন স্বাদের চা চেখে দেখার বন্দোবস্ত আছে।

5 / 8
হাফলং - হাফলং অসমের ডিমাহাসাও জেলায়। উচ্চতা ৫১২ মিটার। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর মনোরম জলবায়ুর জন্য হাফলং-কে উত্তর পূর্ব ভারতের সুইজারল্যান্ড বলা হয়। শিলচর থেকে হাফলং গেলে সুবিধে হয়।

হাফলং - হাফলং অসমের ডিমাহাসাও জেলায়। উচ্চতা ৫১২ মিটার। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর মনোরম জলবায়ুর জন্য হাফলং-কে উত্তর পূর্ব ভারতের সুইজারল্যান্ড বলা হয়। শিলচর থেকে হাফলং গেলে সুবিধে হয়।

6 / 8
মাইবং - হাফলং থেকে ৪৫ কিলোমিটার দূরে মাইবং। এক কালে অসমের কাছাড়ি রাজাদের আমলের রাজধানী ছিল এই জায়গা। এখনও প্রাসাদের কিছু অংশ দেখা যায় মাইবং বেড়াতে এলে। পথে চোখে পড়বে বেশ কিছু অপূর্ব ঝর্ণা। এখা থেকেই ৯ কিলোমিটার দূরে রয়েছে সেই আশ্চর্য গ্রাম। যেখানে নাকি অগস্ট থেকে নভেম্বর মাসে এসে আত্মহত্যা করে পাখিরা। কিন্তু এর পিছনের কারণ অজানাই।

মাইবং - হাফলং থেকে ৪৫ কিলোমিটার দূরে মাইবং। এক কালে অসমের কাছাড়ি রাজাদের আমলের রাজধানী ছিল এই জায়গা। এখনও প্রাসাদের কিছু অংশ দেখা যায় মাইবং বেড়াতে এলে। পথে চোখে পড়বে বেশ কিছু অপূর্ব ঝর্ণা। এখা থেকেই ৯ কিলোমিটার দূরে রয়েছে সেই আশ্চর্য গ্রাম। যেখানে নাকি অগস্ট থেকে নভেম্বর মাসে এসে আত্মহত্যা করে পাখিরা। কিন্তু এর পিছনের কারণ অজানাই।

7 / 8
শিবসাগর - এককালে অহম সাম্রাজের রাজধানী ছিল এই ঐতিহাসিক শহরে। সেই প্রাচীন অহম স্থাপত্য দেখতে চাইলে শিবসাগর যেতেই হবে।

শিবসাগর - এককালে অহম সাম্রাজের রাজধানী ছিল এই ঐতিহাসিক শহরে। সেই প্রাচীন অহম স্থাপত্য দেখতে চাইলে শিবসাগর যেতেই হবে।

8 / 8
জোরহাট - এখানকার মূল আকর্ষণ মোলাই ফরেস্ট। জাদেব মোলাই ফায়েং নামে এক ভদ্রলোক একা হাতে ৩০ বছর ধরে গাছ লাগিয়ে তৈরি করেন জোরহাটের এক বড় বন। তাই আজ মোলাই ফরেস্ট নামে পরিচিত। অনেকটা সেই 'মাঝি দ্য মাউন্টেন ম্যানের' মতোই। এ ছাড়াও রয়েছে গিবন অভয়ারণ্য।

জোরহাট - এখানকার মূল আকর্ষণ মোলাই ফরেস্ট। জাদেব মোলাই ফায়েং নামে এক ভদ্রলোক একা হাতে ৩০ বছর ধরে গাছ লাগিয়ে তৈরি করেন জোরহাটের এক বড় বন। তাই আজ মোলাই ফরেস্ট নামে পরিচিত। অনেকটা সেই 'মাঝি দ্য মাউন্টেন ম্যানের' মতোই। এ ছাড়াও রয়েছে গিবন অভয়ারণ্য।

Next Photo Gallery