চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চললে ওজন কমানো সহজ হয়। তার বদলে ডায়েটে যদি স্বাস্থ্যকর খাবার রাখা হয়, তাহলে ওজন কমানো সহজ হয়ে যায়। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার আপনাকে শারীরিক ভাবে ফিট থাকতেও সাহায্য করে।
ওজন কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে অনেকেই স্যালাদকে বেছে নেন। ফল, সবজির তৈরি স্যালাদ প্রক্রিয়াজাত খাবারের তুলনায় অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর হয়। স্যালাদ খাওয়ার কোনও রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
স্যালাদ স্বাস্থ্যকর খাবার। তবে, এই খাবারকে আপনি আরও পুষ্টিকর বানাতে পারেন। শুধু স্যালাদা বানানোর সময় আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপর জোর দিতে হবে। কোন টোটকায় স্যালাদের পুষ্টিগুণ বাড়বে, রইল টিপস।
স্যালাদ বাড়ানোর জন্য সবসময় সুপারফুড বেছে নিন। অ্যাভোকাডো, ব্রকোলি, মাশরুমের মতো সবজি ও ফল রাখুন। সবজি ও ফল পুষ্টিগুণে ভরপুর হয়। তাই সুপারফুড দিয়ে স্যালাদ বানালে খাবারের গুণাগুণ বেড়ে যায়।
স্যালাদে রঙিন সবজি ও ফল রাখুন। লাল, হলুদ ও সবুজ ক্যাপসিকাম রাখুন। এছাড়া রাখতে পারেন গাজর, শসা ইত্যাদি। রঙিন সবজি, ফলের মধ্যে ক্যারটেনয়েড নামের এক ধরনের ভিটামিন রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
স্যালাদের মধ্যে সাইট্রাস ফল যোগ করুন। কমলালেবুর, পাতিলেবু, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরির মতো সাইট্রাস ফল স্যালাদে রাখবেন। এসব ফলের মধ্যে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে।
ফল ও সবজির পাশাপাশি স্যালাদে বাদাম ও বীজ যোগ করুন। আমন্ড, আখরোট, কুমড়োর দানা, সূর্যমুখীর দানা ইত্যাদি স্যালাদে মেশান। এসব বাদাম ও বীজের মধ্যে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে। এগুলো স্যালাদের গুণাগুণ বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাদও বাড়িয়ে তোলে।
ফল ও সবজির পাশাপাশি স্যালাদে বাদাম ও বীজ যোগ করুন। আমন্ড, আখরোট, কুমড়োর দানা, সূর্যমুখীর দানা ইত্যাদি স্যালাদে মেশান। এসব বাদাম ও বীজের মধ্যে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে। এগুলো স্যালাদের গুণাগুণ বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাদও বাড়িয়ে তোলে।