Raisin Water: মুখভর্তি ব্রণর ব্যথায় অস্থির? ত্বকে স্প্রে করুন কিশমিশ ভেজানো জল
TV9 Bangla Digital | Edited By: megha
Aug 12, 2023 | 10:51 AM
Skin Care Tips: প্রতিদিনের ডায়েটে যদি কিশমিশ ভেজানো জল রাখেন, এটি আপনাকে ত্বকের যাবতীয় সমস্যা দূর করে দেবে। ভিটামিন বি৬, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম এবং কপারের মতো পুষ্টিতে ভরপুর কিশমিশ ভেজানো জল।
1 / 8
ত্বকের যত্ন নিতে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী পণ্য ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু তাতেও যে নিখুঁত ত্বক পাওয়া যায়, তা সবসময় হয় না। তাই তো অনেকেই ভরসা রাখেন প্রাকৃতিক উপাদানের উপর।
2 / 8
প্রতিদিনের ডায়েটে যদি কিশমিশ ভেজানো জল রাখেন, এটি আপনাকে ত্বকের যাবতীয় সমস্যা দূর করে দেবে। ভিটামিন বি৬, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম এবং কপারের মতো পুষ্টিতে ভরপুর কিশমিশ ভেজানো জল।
3 / 8
কিশমিশ ভেজানো জল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এতে উদ্ভিজ্জ উপাদান ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস পাওয়া যায়। এটি ত্বকে আরাম প্রদান করে। ত্বককে ক্ষয়ের হাত থেকে প্রতিরোধ করে।
4 / 8
কিশমিশ ভেজানো জল আমাদের দেহে ডিটক্স ওয়াটার হিসেবে কাজ করে। এটি শরীরে জমে থাকা সমস্ত দূষিত পদার্থ বের করে দেয়। এতে ব্রণর সমস্যা কমে।
5 / 8
ব্রণর ব্যথা ও ফোলাভাব, লালচে দাগ, র্যাশ এগুলো ত্বকের প্রদাহের লক্ষণ। এগুলো তখনই দেখা দেয় তখন যখন ব্যাকটেরিয়ার সংস্পর্শে আসে। কিশমিশ ভেজানো জল ত্বকের উপর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে এবং এসব সমস্যা কমায়।
6 / 8
তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যাকে দূরে রাখে কিশমিশ ভেজানো জল। ত্বকে অতিরিক্ত তেল উৎপাদনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে কিশমিশ ভেজানো জল। এতে ব্রণ ও ওপেন পোরসের সমস্যা কমে।
7 / 8
ত্বকের পিএইচ স্তরের ভারসাম্য রক্ষা করে কিশমিশ ভেজানো জল। শুষ্ক ও নিস্তেজ ত্বকে প্রাণ এনে দেয় এই ডিটক্স ওয়াটার। তাছাড়া ত্বককে সংক্রমণের হাত থেকেও রক্ষা করে।
8 / 8
কিশমিশ ভেজানো জল পান করলে ত্বক হাইড্রেটেড থাকে। নতুন কোষ গঠিত হয়। মুখের জেল্লা বাড়ে। খাওয়া পাশাপাশি আপনি মুখে কিশমিশ ভেজানো জল স্প্রেও করতে পারেন।