TV9 Bangla Digital | Edited By: রেশমী প্রামাণিক
Oct 30, 2023 | 8:44 AM
মিনারেল ও ভিটামিনে সমৃদ্ধ আমন্ড তেল ত্বকের নানান সমস্যার সমাধানে সহায়ক। এই তেল ভিটামিন ই, মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, পটাশিয়াম, জিঙ্কে সমৃদ্ধ। এটি মাঝারি ও হাইপোঅ্যালার্জেনিক হওয়ায় সমস্ত ধরনের, এমনকি সংবেদনশীল ত্বকেও সরাসরি ব্যবহার করা যায়। ত্বকের পক্ষে নানান ভাবে উপকারী আমন্ড তেল
এতে উপস্থিত এমোলিয়েন্ট উপাদান, ভিটামিন ই, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস এবং কপার ত্বকের ওপরের অংশ রিস্টোর করে, ত্বককে হাইড্রেট রাখে, শুষ্ক ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন ই-তে সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কম করে বার্ধক্যের লক্ষণ দূর করে। আবার দূষণ, সূর্যরশ্মি, নীল রশ্মি থেকেও ত্বককে রক্ষা করে। দাগ, ক্ষত নিরাময়েও এই তেল উপকারী
ভিটামিন এ বা রেটিনল সমৃদ্ধ হওয়ায় এই তেল ত্বকের টোন, টেক্সচার সমান রাখে ও বলিরেখা প্রতিরোধ করে। মুখে বার্ধ্যকের চিহ্ন ফুটে উঠতে দেয় না আমন্ড তেল
সূর্যরশ্মির ফলে ত্বককে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায় আমন্ড তেল। যে কারণে সানস্ক্রিনের মধ্যেও থাকে এই উপাদান। আর তাই নিয়ম করে মাখবেন
সংবেদনশীল ত্বক ও জ্বালা ভাব থাকলে, আমন্ড তেল লাগিয়ে স্বস্তি পেতে পারেন। এতে উপস্থিত অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ এবং ই ইনফ্লেমড ত্বককে প্রশমিত করে
অর্গ্যানিক, কোল্ড প্রেসড ফর্মিউলেশানের আমন্ড অয়েলও ব্যবহার করা যায়। রাতে কয়েক ফোঁটা আমন্ড তেল লাগিয়ে ঘুমালে ত্বক ভালো ভাবে হাইড্রেট হয়
অনেকের নাট অ্যালার্জি থাকে। অতএব আপনার ত্বক সংবেদনশীল হলে ও আমন্ড অথবা নাটসে অ্যালার্জি থাকলে এই তেলের ব্যবহার এড়িয়ে যান। এর পরিবর্তে স্যাফ্লাওয়ার তেল ব্যবহার করতে পারেন। আবার অতিরিক্ত তৈলাক্ত, অ্যাকন-প্রোন ত্বক হলেও এই তেলের ব্যবহার করবেন না