Tea Tree Oil-Dandruff: অ্যান্টি-ড্যানড্রফ নয় সাধারণ শ্যাম্পু মেখেই কমবে খুশকি, শুধু মেশাতে হবে একটা উপাদান
Anti-Dandruff Shampoo: অ্যান্টি-ড্যানড্রফ শ্যাম্পু ব্যবহার করেও খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে না। বরং, চুল অনেক বেশি রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়। অ্যান্টি-ড্যানড্রফ চুল থেকে সমস্ত আর্দ্রতা কেড়ে নেয়। কিন্তু খুশকি কমায় না। খুশকির সমাধান লুকিয়ে রয়েছে টি ট্রি অয়েলে।
চুল পড়ার সমস্যা থেকেও বেশি বিরক্ত হল খুশকি। খুশকির সমস্যা একবার ধরলে সহজে পিছু ছাড়ে না। তখন অ্যান্টি-ড্যানড্রফ শ্যাম্পুও খুব বেশি কার্যকর হয় না।
অ্যান্টি-ড্যানড্রফ শ্যাম্পু ব্যবহার করেও খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে না। বরং, চুল অনেক বেশি রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়। অ্যান্টি-ড্যানড্রফ চুল থেকে সমস্ত আর্দ্রতা কেড়ে নেয়। কিন্তু খুশকি কমায় না।
খুশকির সমস্যা দূর করতে হবে সাধারণ শ্যাম্পুই ব্যবহার করুন। শুধু শ্যাম্পুর সঙ্গে মিশিয়ে নিন ৩-৪ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল। দেখবেন, রাতারাতি কমে গিয়েছে খুশকির সমস্যা।
মূলত, স্ক্যাল্প শুষ্ক হয়ে গেলে, ব্যাকটেরিয়া জমাট বাঁধলে খুশকির সমস্যা দেখা দেয়। কিন্তু টি ট্রি অয়েল ব্যবহার করলে আপনি সহজেই খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
টি ট্রি অয়েলের সঙ্গে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে। টি ট্রি অয়েল স্ক্যাল্পে ফাঙ্গাসের বৃদ্ধিকে প্রতিরোধ করে।
খুশকি হলে স্ক্যাল্পে চিটচিটে ভাব দেখা দেয়, চুলকানি হয়। এই সব উপসর্গ থেকেও মুক্তি দেয় টি ট্রি অয়েল। অর্থাৎ, খুশকি ও খুশকি সম্পর্কিত যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় টি ট্রি অয়েল।
শ্যাম্পুর সঙ্গে টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া হেয়ার মাস্ক বানাতে পারেন। ১/২ চামচ নারকেল তেল, ২/৩ কাপ বেকিং সোডা, ১/৪ কাপ জল, ১/২ চামচ ভিটামিন ই অয়েল, ১/৮ কাপ নারকেলের দুধ নিন। এতে ২০ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে নিন।
এই মিশ্রণটি স্ক্যাল্পে ভাল করে লাগান। তারপর সাধারণ জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্যবহার করলে ৪ সপ্তাহের মধ্যেই কমে যাবে খুশকির সমস্যা। এই মিশ্রণটি শ্যাম্পুর মতোই আপনার চুলে কাজ করে। এই মিশ্রণটি বানিয়ে এয়ার টাইট জারে ভরে এক মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারেন।