Winter Skin Care: চুলকানি, একজিমায় নাজেহাল? এই ৪ উপাদান ত্বকে মাখলেই উপকার মিলবে
Home Remedies: বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকায় শীতকালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ত্বক। তার উপর গরম জলে স্নান করলে ত্বকের বারোটা বেজে যায়। জাঁকিয়ে বসে শুষ্ক ত্বক, একজিমা ও সোরিয়াসিসের সমস্যা। বাড়তে থাকে চুলকানি। শীতকালে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখা ভীষণ জরুরি।
বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকায় শীতকালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ত্বক। তার উপর গরম জলে স্নান করলে ত্বকের বারোটা বেজে যায়। জাঁকিয়ে বসে শুষ্ক ত্বক, একজিমা ও সোরিয়াসিসের সমস্যা। বাড়তে থাকে চুলকানি।
আবহাওয়ার তারতম্যের পাশাপাশি শীতের দূষণ, ঘন ঘন প্রসাধনী পরিবর্তন করা ত্বকের সমস্যা আরও বাড়িয়ে তোলে। অনেক সময় সঠিক কোল্ড ক্রিম বেছে না নিলেও ত্বকের অবস্থা বেহাল হতে থাকে।
শীতকালে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখা ভীষণ জরুরি। এক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বকের যত্ন নিন। শীতকালে কোন-কোন প্রাকৃতিক উপাদান ত্বকে মাখবেন, রইল টিপস।
শুষ্ক ত্বক থেকে একজিমার সমস্যা দূর করতে নারকেল তেল মাখুন। নারকেল তেলের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান ত্বকের প্রদাহ কমায় এবং ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। এমনকি চুলকানি থেকেও মুক্তি দেয় এই তেল।
শীতকালে ত্বকের সমস্যা কমাতে মুখে অ্যালোভেরা জেল মাখতে পারেন। এই প্রাকৃতিক উপাদানের মধ্যে ভিটামিন এ ও ভিটামিন ই রয়েছে, যা ত্বকের উপর দুর্দান্ত কাজ করে। অ্যালোভেরা জেলের মধ্যে ৯৬% জল রয়েছে, যা ত্বককে হাইড্রেট রাখে।
ত্বকের সমস্যা কমাতে চাইলে হলুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেই হবে। হলুদের মধ্যে থাকা কারকিউমিন যৌগ ত্বকের উপর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে। দইয়ের সঙ্গে এক চিমটে হলুদ মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন।
সূর্যমুখীর তেলও আপনার ত্বককে ক্ষয়ের হাত থেকে বাঁচাবে। এই তেল ত্বককে ময়েশ্চারাইজড করে এবং ত্বককে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। সূর্যমুখীর তেল ব্যবহার করলে চুলকানি কমতে পারে।
এই ৪ উপাদান ব্যবহার করার পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন। ডায়েটে তাজা ফল ও সবজি রাখুন। মেকআপ ও প্রসাধনী ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।