Beauty Hacks: পুজোয় নতুন মেকআপ ও প্রসাধনী কিনেছেন তো?
Makeup Products: সাবান, শ্যাম্পু, ক্রিম নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। তাই এগুলো বেশিদিন সংরক্ষণ করার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু এমন অনেক প্রসাধনী ও মেকআপ পণ্য রয়েছে, যা নির্দিষ্ট সময় পর বাতিল করে দেওয়া দরকার। কোন-কোন পণ্য নির্দিষ্ট সময় অন্তর বাতিল করা দরকার, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
পুজোর সময় জুতো থেকে জামা সব নতুন চাই। তাহলে মেকআপ ও প্রসাধনী নতুন নয় কেন? মেকআপ পণ্য রোজ ব্যবহার হয় না। তাই একবার কিনলে তিন বছরের জায়গায় পাঁচ বছর চলে যায়। কিন্তু মেয়াদের দিকে নজর রাখা দরকার।
সাবান, শ্যাম্পু, ক্রিম নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। তাই এগুলো বেশিদিন সংরক্ষণ করার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু এমন অনেক প্রসাধনী ও মেকআপ পণ্য রয়েছে, যা নির্দিষ্ট সময় পর বাতিল করে দেওয়া দরকার। কোন-কোন পণ্য নির্দিষ্ট সময় অন্তর বাতিল করা দরকার, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ক্রিম-বেসড ফাউন্ডেশনের বয়স মাত্র ১৮ মাস। তাই দেড় বছরের মধ্যে পাল্টে ফেলুন ফাউন্ডেশন। পাশাপাশি আপনার ব্লাশের মেয়াদ ৬ মাস থেকে ১ বছর পেরোলে সেটা ফেলে দিয়ে নতুন কিনে ফেলুন।
লিপস্টিক আপনি এক থেকে দু'বছর পর্যন্ত নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন। পাউডার বেসড যেন কোনও মেকআপ পণ্যও আপনি দু'বছর পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু তার বেশি হলেই পাল্টে ফেলা দরকার।
মেকআপের পাশাপাশি মেকআপ স্পঞ্জও নির্দিষ্ট সময় অন্তর পাল্টে ফেলা দরকার। মেকআপ স্পঞ্জে সবচেয়ে বেশি ময়লা ও ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধে। তিন মাসের পুরনো মেকআপ স্পঞ্জ ব্যবহার করলে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
বড় ছাড় পেয়ে দু'বোতল ক্লিনজার কিনে ফেলে ছিলেন? ভেবেছিলেন সংরক্ষণ করে রাখবেন। পাশাপাশি বাঁচবে টাকাও। কিন্তু ক্লিনজার প্রতি ৮ মাস অন্তর বদলে ফেলা উচিত। তাই ছাড় দিলেও বেশি পরিমাণে ক্লিনজার কিনে রেখে কোনও লাভ নেই।
রোজের জীবনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় সানস্ক্রিন। রোদ বেরোনোর আগে অবশ্যই সানস্ক্রিন মাখুন। কিন্তু সেই সানস্ক্রিনের বয়স যেন এক বছরের বেশি না হয়। সানস্ক্রিন প্রতি এক বছর অন্তর পাল্টে ফেলা দরকার।
নিয়মিত ত্বক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা দরকার। কিন্তু সেই ময়েশ্চারাইজার বা ফেস ক্রিম যেন এক বছর পুরনো না হয়। এক বছর পুরনো ফেস ক্রিম মাখলে ত্বকের কোনও লাভই হয় না। পাশাপাশি ত্বকের হাজারো সমস্যা বাড়ে।
প্রতি মাসে নতুন সাবান রাখেন বাথরুমে। কিন্তু লুফা পরিবর্তন করেন কি? একই লুফা মাসের পর মাস ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতি হয়। লুফা বেশিরভাগ সময় ভিজে অবস্থায় থাকে, যা জীবাণুর আঁতুড়ঘর। তাই প্রতি ৩ মাসে লুফা পরিবর্তন করা দরকার।