Pigmentation: কপালের দু’পাশ দাগছোপে ভরেছে? এক চুমুকেই পালাবে পিগমেন্টেশন
Herbal Drink for Skin: স্কিন পিগমেন্টেশনের সমস্যা খুব কমন। সানস্ক্রিন ছাড়া রোদে বেরোনো, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, প্রদাহ এবং জিনগত কারণে পিগমেন্টেশনের সমস্যা বাড়ে। আবার অনেক ক্ষেত্রে মেনোপজ, বার্ধক্য ও কোনও রোগের কারণেও দাগছোপ দেখা দেয়।
দাগছোপ মুক্ত ত্বক—এ যেন স্বপ্ন অনেকের কাছে। হাজার নামীদামি পণ্য মেখেও উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত ত্বক পাওয়া যায় না। বরং, যত দিন যায়, দাগছোপ বাড়তে থাকে। প্রসাধনী দিয়ে সবসময় পিগমেন্টেশনের সমস্যা দূর করা যায় না।
স্কিন পিগমেন্টেশনের সমস্যা খুব কমন। সানস্ক্রিন ছাড়া রোদে বেরোনো, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, প্রদাহ এবং জিনগত কারণে পিগমেন্টেশনের সমস্যা বাড়ে। আবার অনেক ক্ষেত্রে মেনোপজ, বার্ধক্য ও কোনও রোগের কারণেও দাগছোপ দেখা দেয়।
দাগছোপ যাতে না বাড়ে, পিগমেন্টেশনকে প্রতিরোধের জন্য স্কিন কেয়ার রুটিন মানতে হবে। ক্লিনজিং, টোনিং ও ময়েশ্চারাইজিং—এই তিন ধাপ রোজ মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি সানস্ক্রিন ছাড়া রোদে বেরোনো যাবে না।
অনেকেই স্কিন কেয়ারের উপর জোর দেন পিগমেন্টেশনের সমস্যাকে দূর করার জন্য। কিন্তু ত্বকের এই সমস্যায় স্কিন কেয়ার যথেষ্ট নয়। ত্বকের অর্ধেকের বেশি রোগের পিছনে দায়ী লাইফস্টাইল ও ডায়েট।
ডায়েটে যত বেশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার রাখতে পারবেন, ত্বকের সমস্যা এড়াতে পারবেন। সুষম আহার ত্বকের টোন ও টেক্সচার উন্নত করে। এতে পিগমেন্টেশনের পাশাপাশি ব্রণ, র্যাশের সমস্যাও এড়ানো যায়।
ডায়েট ও স্কিন কেয়ারের সঙ্গে শসা, বেদানা, কারি পাতা ও লেবুর রস দিয়ে পানীয় বানিয়ে খান। হোমমেড এই পানীয় ত্বক থেকে দাগছোপ দূর করে এবং মুখে প্রাকৃতিক জেল্লা এনে দেয়।
শসার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও সিলিকা রয়েছে, যা দাগছোপ কমায়। বেদানা, কারি পাতা ও লেবুর রসের মধ্যে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা দাগছোপ দূর করার পাশাপাশি ত্বকে প্রাকৃতিক জেল্লা ফুটিয়ে তোলে।
১/২ কাপ শসা ও বেদানার দানা নিন। ১০-১২টা তাজা কারি পাতা ও ১/২ চামচ লেবুর রস নিন। উপাদানগুলো একসঙ্গে ব্লেন্ড করে জুস বানিয়ে নিন। এই পানীয় খেলে শরীর থেকে টক্সিন বেরিয়ে যাবে এবং ত্বকের জেল্লা বেড়ে যাবে।