
সুইৎজারল্যান্ডে গথার্ডস্থিত টানেল বিশ্বের মধ্যে দীর্ঘতম। সুইস আল্পসে এর দৈর্ঘ ৫৭.১ কিলোমিটার! এতটা রাস্তা ট্রেনে উপভোগ্য! অনেকের ক্ষেত্রে, কারও হয়তো নয়।

বিশ্বের দ্বিতীয় স্থানে জাপানের সেইকান টানেল। এর দৈর্ঘ্য ৫৩.৯ কিলোমিটার। সুগারু স্ট্রেট অঞ্চলের সঙ্গে হনসু ও হোকাইদোর সঙ্গে জুড়েছে এই টানেল।

এরপর রাখা হয় যুক্তরাজ্য এবং ইরোপের মেইনল্যান্ডে সংযোগকারী রেলওয়ে টানেলকে। বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী এই রুট। ইংলিশ চ্যানেলের নিকটবর্তী এই টানেলের দৈর্ঘ ৫০.৫ কিমি।

দক্ষিণ কোরিয়ার ইউলিয়ন টানেলের দৈর্ঘ ৫০.৩ কিলোমিটার। বিশ্বের চতুর্থ দীর্ঘতম রেলওয়ে টানেল এটিই।

চিনের সংসান লেক টানেল বিশ্বে পঞ্চম স্থানে রয়েছে। সে দেশের হাইস্পিড ট্রেনের সংখ্যা বাড়াতে এই টানেলও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল। এর দৈর্ঘ ৩৮.৮ কিলোমিটার।

সুইৎজারল্যান্ডের লচেসবার্গস্থিত টানেলের কথাও বলতে হয়। সুইস আল্প ধরে রয়েছে এর অনেকটা অংশ। বার্ন এবং সাউদার্ন ইতালির মধ্যে সরাসরি সংযোগ পথ। এই রেলওয়ে টানেলের দৈর্ঘ ৩৪.৬ কিলোমিটার।

চিনের আরও একটি টানেল রয়েছে এই তালিকায়। নিউ গুয়ানজো টানেল যা গানসু এবং কিনহাই অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্য়বহার হয়। এর দৈর্ঘ ৩২.৭ কিলোমিটার।

এরপরই রয়েছে স্পেনের গুয়াদ্রামা টানেল। যা সিয়েরে দে গুয়াদ্রামা পাহাড়ে রয়েছে। এর দৈর্ঘ ২৮.৫ কিলোমিটার। মাদ্রিদ এবং স্পেনের নর্দার্ন অঞ্চলের সংযোগ।


তালিকায় দশম স্থানে ফের চিনেরই একটি রেলওয়ে টানেল। তাইসাং পাহাড়ে তৈরি হয়েছে এই রেলপথ। দেশের দুই অঞ্চলকে যোগ করছে এই রেলওয়ে টানেল। যার দৈর্ঘ ২৭.৮ কিলোমিটার। সব ছবি: CANVA