বুদ্ধ গয়া- বোধি বৃক্ষের তলায় পঞ্চম শতাব্দীতে ভগবান বুদ্ধ জ্ঞান অর্জন করেছিলেন। বিহারের বুদ্ধ গয়ায় অবস্থিত মহাবোধি মন্দির বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম পবিত্র তীর্থস্থান। পঞ্চম শতাব্দীর এই মন্দিরটি রাজা অশোক তৈরি করেছিলেন। সেখানেই হলুদ বেলেপাথর দিয়ে তৈরি বুদ্ধের একটি দর্শনীয় মূর্তি রয়েছে।
ওয়াট থাই মন্দির- কুশিনগরে অবস্থিত এই মন্দিরে যে কেউ শান্তিতে প্রার্থনা করতে পারেন। জায়গাটি বিখ্যাত আধ্যাত্মিকতার জন্য। এছাড়াও থাই স্থাপত্যের দারুণ উদাহরণ হল এই মন্দির।
সারনাথ মন্দির বারাণসী- বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রিয় তীর্থস্থান সারনাথের মন্দির। সারনাথেই গৌতম বুদ্ধ সর্বপ্রথম ধর্ম নিয়ে ভেবেছিলেন। বারাণসীর এই মন্দিরটি নির্মাণ করেছিলেন মৌর্য রাজা অশোক। এখানের প্রধান কয়েকটি জায়গা হল চৌখণ্ডী স্তূপ, মুলাগন্ধা কুটিবিহার, ধামেক স্তূপ এবং ধর্মরাজিক স্তূপ।
উত্তর প্রদেশের কুশিনগরের মহাপরিনির্বাণ মন্দিরটি ভগবান বৌদ্ধকে উৎসর্গ করা একটি পবিত্র তীর্থস্থান। স্থাপত্য-ভার্স্কযের দিক থেকে এই মন্দির অনেক এগিয়ে।
হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত, অরুণাচল প্রদেশের নামসাই জেলার গোল্ডেন প্যাগোডা মন্দির বা কং মু খাম প্রায় ২০ হেক্টর অঞ্চল জুড়ে তৈরি। মন্দিরের প্রধান আকর্ষণ প্যাগোডার ১২ টি গম্বুজ। ২০১০ সালে এই প্যাগোডা তৈরি করা হয়েছিল।