Bangla News Photo gallery Pele's Childhood story, Once upon a time Pele works at Tea shop and also worked as sweeper at Station
Pele Death: চায়ের দোকানে কাজ-জুতো পরিষ্কার করা… কেমন কেটেছিল পেলের ছেলেবেলা?
TV9 Bangla Digital | Edited By: সঙ্ঘমিত্রা চক্রবর্ত্তী
Dec 30, 2022 | 10:51 AM
এডসন আরান্তেস দো নাসিমেন্তো... নামটা চিনতে পারছেন? অনেকেই হয়তো এই নামটার সঙ্গে পরিচিত নন। ইনি আর কেউ নন, ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে। চরম দারিদ্রতার সঙ্গে লড়াই করে ফুটবল জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন পেলে। ব্রাজিলের জার্সিতে তিন বার বিশ্বকাপ জিতেছেন পেলে। ফিরে দেখা ফুটবল সম্রাটের ছেলেবেলা...
1 / 7
১৯৪০ সালের ২১ অক্টোবর, ব্রাজিলের মিনাস জেরিয়াসের কোরাক্লাসের এক দরিদ্র পরিবারে পেলের (Pele) জন্ম। ছেলেবেলা থেকেই ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন পেলে। ছেলেবেলায় ব্রাজিলের কোরাক্লাসের রাস্তায় ফুটবল খেলে পেলের দিন কেটেছে। ছবি-টুইটার)
2 / 7
বাবার কাছে ফুটবলে হাতে খড়ি পেলের। ছেলেবেলায় পেলের ফুটবল কেনার সামর্থ্যটুকুও ছিল না। অনেক সময় মোজার ভেতর খবরের কাগজ ঢুকিয়ে সেটিতে রাবার ব্য়ান্ড দিয়ে আটকে ফুটবলের মতো বানিয়ে খেলতেন পেলে। কে জানত, এই ছেলেই একদিন বিশ্ব ফুটবলে নিজের ছাপ রেখে যাবেন! (ছবি-টুইটার)
3 / 7
পেলের আসল নাম এডসন আরান্তেস দো নাসিমেন্তো। বিখ্যাত আবিষ্কারক থমাস আলভা এডিসনের সঙ্গে মিলিয়ে পেলের নাম রাখেন তাঁর বাবা। তাঁর মা-বাবা ঠিক করেমস তাঁরা 'এডিসন'-এর 'ই'-টা বাদ দেবেন। ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তির ডাকনাম ছিল ডিকো। সেই নামেও তাঁকে খুব বেশি কেউ ডাকতেন না। বিশ্ববন্দিত পেলে নামটি পরিবারের দেওয়া নয়। স্কুলে পড়ার সময় এই নামটি তাঁকে দেন তাঁর বন্ধুরা। (ছবি-টুইটার)
4 / 7
পেলের ছেলেবেলা মারাত্মক কষ্টে কেটেছিল। পেলেরা দু'ভাই। তিনি ছিলেন বড় ভাই। অভাবের সংসারে পেলেকে একটা সময় চায়ের দোকানেও কাজ করতে হয়েছে। (ছবি-টুইটার)
5 / 7
শুধু চায়ের দোকানেই নয়, পেলে একটা সময় রেলস্টেশনে ঝাড়ুও দিয়েছিলেন। জুতো পরিষ্কারও করেছিলেন পেলে। ভাবা যায়! একজন বিশ্ব বন্দিত ফুটবলার অভাবের তাড়নায় ক'টা টাকার জন্য কখনও চায়ের দোকানে কাজ করেছেন, তো কখনও রেলস্টেশনে ঝাড়ু দিয়েছেন। (ছবি-টুইটার)
6 / 7
পেলে শুধু ব্রাজিলের নন, গোটা বিশ্বের ফুটবল সম্রাট। বল পায়ে তিনি শিল্প সৃষ্টি করেছেন একাধিকবার, আর তাতে মোহিত হয়েছে গোটা বিশ্ব। ব্রাজিলের অন্যান্য ফুটবলারদের মতোই বস্তিতেই ফুটে উঠেছিল ফুটবলের এই অসাধারণ প্রতিভা। (ছবি-টুইটার)
7 / 7
পেলের এই প্রতিভা বস্তির গলিতেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। মাত্র ১৬ বছর বয়সে ব্রাজিলের পেশাদার ফুটবল লিগে স্যান্টোস ক্লাবের হয়ে সর্বাধিক গোল করেছিলেন পেলে। সে তো সবে শুরু। ক্লাব ও দেশের হয়ে ১৩৬৩টি ম্যাচ খেলে মোট ১২৮১টি গোল করেছেন পেলে। যা বিশ্ব রেকর্ড। (ছবি-টুইটার)