মাঝে মধ্যেই চিৎকার, গুমরে কান্না, এই গ্রামে হাজার ডাকলেও রাতে দরজা খোলে না কেউ! কেন জানেন?

ঈপ্সা চ্যাটার্জী |

Jun 24, 2024 | 2:13 PM

Ghost Town: গ্রামবাসীদের দাবি, রাত হলেই গ্রামের পাশে জঙ্গল থেকে চিৎকার, কান্না শোনা যায়। সেই চিৎকার এমনই ভয়ঙ্কর যে পাখিরাও ভয়ে উড়ে যায়।

1 / 8
একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়েও বিশ্বের বিভিন্ন কোণায় এমন কিছু ঘটে, যার কোনও ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। এই যেমন ভূত। কেউ বিশ্বাস করেন ভূতে, কেউ আবার বিশ্বাস করেন না।

একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়েও বিশ্বের বিভিন্ন কোণায় এমন কিছু ঘটে, যার কোনও ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। এই যেমন ভূত। কেউ বিশ্বাস করেন ভূতে, কেউ আবার বিশ্বাস করেন না।

2 / 8
তবে পৃথিবীতে এমন কিছু জায়গাও রয়েছে, যেখানে ভূত রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। জানলে অবাক হবেন, শুধু ভারত নয়, বিশ্বের অন্যতম আধুনিক দেশ ইংল্যান্ডেও ভূত বিশ্বাস করা হয়।

তবে পৃথিবীতে এমন কিছু জায়গাও রয়েছে, যেখানে ভূত রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। জানলে অবাক হবেন, শুধু ভারত নয়, বিশ্বের অন্যতম আধুনিক দেশ ইংল্যান্ডেও ভূত বিশ্বাস করা হয়।

3 / 8
ভারতে যেমন ভূতুড়ে গ্রাম রয়েছে, তেমনই লন্ডনের অদূরে প্লাকলি নামক একটি গ্রাম রয়েছে, যা ভূতুড়ে গ্রাম বলে মনে করা হয়।

ভারতে যেমন ভূতুড়ে গ্রাম রয়েছে, তেমনই লন্ডনের অদূরে প্লাকলি নামক একটি গ্রাম রয়েছে, যা ভূতুড়ে গ্রাম বলে মনে করা হয়।

4 / 8
এই গ্রামের বাসিন্দারা সন্ধে হলেই আর বাড়ি থেকে বের হন না। তারা মনে করেন, রাত নামলেই গ্রাম দাপিয়ে বেড়ায় ভূত।

এই গ্রামের বাসিন্দারা সন্ধে হলেই আর বাড়ি থেকে বের হন না। তারা মনে করেন, রাত নামলেই গ্রাম দাপিয়ে বেড়ায় ভূত।

5 / 8
১৮৮৯ সালে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও ব্রিটেনের সবথেকে ভূতুড়ে স্থানগুলির মধ্যে প্লাকলি-র নাম উল্লেখ করা হয়।

১৮৮৯ সালে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডেও ব্রিটেনের সবথেকে ভূতুড়ে স্থানগুলির মধ্যে প্লাকলি-র নাম উল্লেখ করা হয়।

6 / 8
প্লাকলির বাসিন্দারা বিশ্বাস করেন, গ্রামে ডেরিং পরিবারের আত্মা ঘুরে বেড়ায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এই গ্রামের জমির মালিক ছিল ডেরিং পরিবার।

প্লাকলির বাসিন্দারা বিশ্বাস করেন, গ্রামে ডেরিং পরিবারের আত্মা ঘুরে বেড়ায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এই গ্রামের জমির মালিক ছিল ডেরিং পরিবার।

7 / 8
তাদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় জমির লোভে। এরপর থেকেই গ্রামে ঘুরে বেড়ায় ডেরিং পরিবারের সদস্যদের আত্মা। এই ভয়েই গ্রামের মানুষ রাতে দরজা খোলেন না।

তাদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় জমির লোভে। এরপর থেকেই গ্রামে ঘুরে বেড়ায় ডেরিং পরিবারের সদস্যদের আত্মা। এই ভয়েই গ্রামের মানুষ রাতে দরজা খোলেন না।

8 / 8
গ্রামবাসীদের দাবি, রাত হলেই গ্রামের পাশে জঙ্গল থেকে চিৎকার, কান্না শোনা যায়। সেই চিৎকার এমনই ভয়ঙ্কর যে পাখিরাও ভয়ে উড়ে যায়।

গ্রামবাসীদের দাবি, রাত হলেই গ্রামের পাশে জঙ্গল থেকে চিৎকার, কান্না শোনা যায়। সেই চিৎকার এমনই ভয়ঙ্কর যে পাখিরাও ভয়ে উড়ে যায়।

Next Photo Gallery