Weight Loss: ওজন কমাতে সহায়ক পটাশিয়াম সমৃদ্ধ এই খাদ্যগুলি!
TV9 Bangla Digital | Edited By: megha
Sep 10, 2021 | 11:23 AM
ওজন কমানোর পাশাপাশি সুস্থ থাকাও খুব জরুরি। একজন সুস্থ ব্যক্তির প্রতিদিন প্রায় ৪৭০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম গ্রহণ করা উচিত। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ তাদের ডায়েটের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পটাসিয়াম গ্রহণ করেন না। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন খাদ্য পটাশিয়াম সমৃদ্ধ যা খেয়ে আপনার ওজন কমবে এবং আপনি সুস্থ থাকবেন।
1 / 7
প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং পুষ্টি দিয়ে বোঝা যায় যে আপনার ওজন কমতে শুরু করেছে এবং তাতেও আপনি সুস্থ আছেন। যদি আমরা ওজন ঝরানোর ক্ষেত্রে ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্টের ভূমিকা সম্পর্কে অনেক আলোচনা করি, তাহলে মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস গ্রহণও সমান গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের শরীরে তাহলে প্রয়োজনীয়তা কম হলেও, এটা আমাদের অভ্যন্তরীণ সিস্টেমকে কাজ করতে সাহায্য করে। আমাদের সিস্টেমের জন্য প্রয়োজনীয় এমন একটি পুষ্টি হল পটাসিয়াম।
2 / 7
পটাসিয়াম আপনার শরীরের জন্য একটি ট্রেস খনিজ এবং ইলেক্ট্রোলাইট। এটি রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, স্নায়ুর কার্যকারিতা বজায় রাখতে সহায়তা করে এবং আপনার কোষগুলিতে পুষ্টি পরিবহন করে। ওজন হ্রাসের ক্ষেত্রে, এটি পেশীর ফাংশনকে সমর্থন করে। ব্যায়াম করার পর পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়াটি ত্বরান্বিত করতে পারে।
3 / 7
কলা হল পটাশিয়ামের প্রধান উৎস। এছাড়াও কলার মধ্যে ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই উপাদান গুলি ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া এই ফল আপনি সারা বছর পেতে পারেন।
4 / 7
শীতের মরসুমের অন্যতম সবজি হল এই মিষ্টি আলু। যার ফলে পটাশিয়াম ছাড়াও রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এ, সি এবং বি৬। এই সব উপাদান গুলি আপনাকে সুস্থ থাকতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
5 / 7
শরীরকে সব সময় হাইড্রেট রাখার জন্য ডাবের জল পান করতে পারেন। এই ডাবের জলের মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং সোডিয়াম, যা শরীরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সহায়ক।
6 / 7
কিডনি বিনস বা রাজমার মধ্যে রয়েছে প্রোটিন ও ফাইবার যা শরীরে পুষ্টির জোগান দেয় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া এর মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম যা ব্যায়ামের পর শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট স্তরের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।
7 / 7
পালং শাকের মধ্যে থাকা ফাইবার, পটাশিয়াম এবং অন্যান্য উপাদান গুলি ওজন কমাতে এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।