Prosenjit chatterjee birthday: গানের ব্যান্ডে ড্রাম বাজানো ছাড়া আর কী কী করতেন প্রসেনজিৎ?
৫৮ বছরে পা দিলেন বাংলা সিনেমার 'ইন্ডাস্ট্রি' প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে গড়ে উঠেছেন মানুষটি। কিন্তু কখনও দমে যাননি। এমন সময় হাল ধরেছিলেন, যখন ধীরে ধীরে বাংলা সিনেমা বিমুখ হচ্ছিলেন দর্শক।
বাবা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের প্রযোজনায় তৈরি 'ছোট জিজ্ঞাসা' ছবিতে মাত্র ৪ বছর বয়সে রুপোলি পর্দায় আত্মপ্রকাশ ঘটে প্রসেনজিতের।
অমিতাভ বচ্চন, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, রবার্ট ডি নিরোর বড় ভক্ত প্রসেনজিৎ।
১৯৭০ সালে পীযুষ বোসের 'দুই পৃথিবী' ছবিতে উত্তমকুমারের যুবক বয়সের রোলটি করেছিলেন 'বুম্বা'। তারপর ১৯৮৩ সালে বিমল রায়ের 'দুটি পাতা' ছবিতে প্রথম প্রসেনজিতের নায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ।
জগন্নাথ বসুর সঙ্গে 'চিৎচোর' নামের একটি রেডিয়ো নাটক করেছিলেন প্রসেনজিৎ। শ্যামল সেনের সঙ্গে মঞ্চে অভিনয় করেছিলেন। সেই নাটকটির নাম ছিল 'চারমূর্তির গোয়েন্দাগিরি'। তারপরই আসে 'অমরসঙ্গী'। ১৯৮৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটি বক্সঅফিসে রেকর্ড সৃষ্টি করেছিল। চলেছিল টানা ৭৫ সপ্তাহ।
জগন্নাথ বসুর সঙ্গে 'চিৎচোর' নামের একটি রেডিয়ো নাটক করেছিলেন প্রসেনজিৎ। শ্যামল সেনের সঙ্গে মঞ্চে অভিনয় করেছিলেন। সেই নাটকটির নাম ছিল 'চারমূর্তির গোয়েন্দাগিরি'। তারপরই আসে 'অমরসঙ্গী'। ১৯৮৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটি বক্সঅফিসে রেকর্ড সৃষ্টি করেছিল। চলেছিল টানা ৭৫ সপ্তাহ।
একটা সময় চুটিয়ে বাণিজ্যিক ছবিতে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ। শহরের তুলনায় শহরতলি ও গ্রামে বেশি চলেছে সেই সব ছবি। তারপর প্রসেনজিৎকে অন্যভাবে চিন্তে শুরু করেন শহরের দর্শক। গৌতম ঘোষের 'মনের মানুষ'-এ লালন ফকির করার সময় নিজেকে একটি ঘরে বন্ধ করে রাখতেন প্রসেনজিৎ। চরিত্রে ঢোকার জন্য মাটিতে ঘুমতেন। নিরামিষ আহার করতেন।
অভিনয়ের পাশাপাশি দারুণ ড্রাম বাজান তিনি। ১২ বছর বয়সে 'তুফান মেলোডি' নামের একটি ব্যান্ডের সদস্য ছিলেন প্রসেনজিৎ। ঘোড়া চালানোয় তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত।
এক্সারসাইজ় করতে ভালবাসেন। স্কটল্যান্ড তাঁর সবচেয়ে প্রিয় বেড়াতে যাওয়ার জায়গা। খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে খুবই যত্নবান তিনি। কিন্তু প্রতিবছর দুর্গাপুজোর সময় ভোগ খেতে ভোলেন না।