সচিন তেন্ডুলকর ও বিনোদ কাম্বলি। শুধুমাত্র সতীর্থই নয়, বন্ধুও। সেই স্কুল স্তর থেকে একসঙ্গে খেলেছেন। নানা রেকর্ড গড়েছেন। ছবি: Instagram
সিনিয়র স্তরেও একসঙ্গে খেলেছেন। কিন্তু দু-জনের পথ আলাদা হয়ে গিয়েছিল। সচিন তেন্ডুলকর হয়ে উঠেছেন বিশ্বের সেরা ব্যাটার, মাস্টারব্লাস্টার। ছবি: Instagram
ক্রিকেট থেকে হারিয়ে গিয়েছেন বিনোদ কাম্বলি। এখন দিন গুজরানই কঠিন। কত টাকা পেনশন পান বিনোদ কাম্বলি? ছবি: Instagram
সচিনের এক বছর পরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় বিনোদ কাম্বলির। শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন ২০০০ সালে। সচিন তাঁর বর্ণময় কেরিয়ারকে বিদায় জানান ২০১৩ সালে। ছবি: Instagram
অবসরের পর সচিন তেন্ডুলকর এবং বিনোদ কাম্বলি দু-জনই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফে প্রতি মাসে পেনশন পান। কিন্তু টাকার অঙ্কে বিস্তর ফারাক। ছবি: Instagram
সচিনের তুলনায় অনেক কম পেনশন পান বিনোদ কাম্বলি। পার্থক্যটা কত? এটাই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। তাঁরা যে পেনশন পান, দু-জনের মধ্যে ২০ হাজারের পার্থক্য। সহজ কথায় বিনোদ কাম্বলির চেয়ে সচিনকে ২০ হাজার বেশি দেয় বোর্ড। ছবি: Instagram
সূত্রের খবর, সচিন তেন্ডুলকর মাসে ৫০ হাজার পেনশন পান। বিনোদ কাম্বলি ৩০ হাজার। বিনোদ কাম্বলির ক্ষেত্রে আয়ের একমাত্র উৎস এখন বোর্ডের পেনশনই। সচিন তেন্ডুলকরের অন্তত ১৪০০ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। ছবি: Instagram
দু-জনের পেনশনে পার্থক্যের কারণ কেরিয়ারও। বিনোদ কাম্বলি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছিলেন মাত্র ৯ বছর। সচিন দু-দশকের বেশি। স্বাভাবিক ভাবেই বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী পেনশনেও এই ফারাক। ছবি: Instagram