
গর্ভাবস্থায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই এই সময়ে ফ্লু ভ্যাকসিন নিয়ে নেওয়া উচিত গর্ভবতী মহিলার। দ্য সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল ঘোষণা করেছে যে ফ্লু ভ্যাকসিন নেওয়া নিরাপদ।

কিছু খাবার খেয়ে শীতে ইমিউন সিস্টেমকে সচল রাখা প্রয়োজন। শাকসবজি, আদা, আমন্ড, ইয়োগার্ট বা দই, রসুন, দুধ, তৈলাক্ত মাছ, লাল বেলপেপার, ব্রকোলি ইত্যাদি খাবার গর্ভবতী মহিলাদের ডায়েটে থাকা উচিত।

গর্ভাবস্থায় শরীর বেশি সংবেদনশীল থাকে। তাই অতিরিক্ত ঠান্ডা বা ধুলো, যেখানে জীবাণু বেশি সেখানে যাওয়া উচিত নয়। এর থেকে মা ও গর্ভস্থ সন্তান দুইয়েরই ক্ষতি হতে পারে।

ঠান্ডার জন্য শীতে জল খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। কিন্তু শীতেই শরীরে জলের প্রয়োজন বেশি হয়। তাই গোটা দিনে যথেষ্ট পরিমাণে জল খাওয়া আবশ্যিক। অ্যাডেড সুগার দেওয়া কোনও পানীয় নয়। শীতে চা, ভালো স্যুপ, ফলের রস ইত্যাদি খান।

শীতে অলস লাগে সাধারণত। কিন্তু শরীরকে সক্রিয় রাখা জরুরি। তাই এই সময়টা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে হালকা শরীরচর্চা করুন।

শীতে ত্বক শুষ্ক হয় দ্রুত। তাই ত্বকের যত্নও নিন। নারকোল তেল, অ্যাপ্রিকট তেল ব্যবহার করুন। ঘন ঘন ক্রিম মাখুন। গর্ভাবস্থার পরে এমনিতেই স্ট্রেচমার্কস হয়। ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়লে স্ট্রেচমার্কস বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।