
ল্যাভেন্ডার: ল্যাভেন্ডারের সুগন্ধ আপনার নিত্যদিনের সঙ্গী হতে পারে। মানসিক চাপ কমাতে এবং ঘুমের অভ্যাসকে আরও উন্নত করতে খুবই উপযোগী এই তেল। হজম শক্তি বাড়াতে এবং চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক ল্যাভেন্ডার এসেন্সিয়াল অয়েল।

লেবু: লেবুতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য, তাই যেকোনও পণ্য, জামাকাপড় এমনকি ত্বক পরিষ্কার করার সময় ব্যবহার করতে পারেন লেমন এসেন্সিয়াল অয়েল। চুলে শ্যাম্পু করার সময়ও দু ফোঁটা যোগ করে নিতে পারেন এই তেল।

লেমনগ্রাস: লেমনগ্রাস নামক গাছ থেকে তৈরি হয় এই এসেন্সিয়াল তেল। এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য উপলব্ধ থাকায় প্রাচীনকাল থেকে ওষুধ রূপে ব্যবহার করা হয় লেমনগ্রাস। পেটের সমস্যা, জ্বর এবং অন্যান্য ব্যথা থেকে রেহাই পেতে এই তেল ব্যবহার করতে পারেন।

পিপারমিন্ট: নিত্যদিনের আরেকটি প্রয়োজনীয় তেল হল পিপারমিন্ট এসেন্সিয়াল তেল। ঘাড়ে ব্যথা বা মাথার যন্ত্রণার হাত থেকে রেহাই পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে এই তেল।

রোজমেরি: সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে একাধিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন রোজমেরি এসেন্সিয়াল অয়েল। মানসিক চাপ কমাতে, শ্বাসযন্ত্র স্বচল রাখতে, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করতে, সংক্রমণ কমাতে এবং ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রেও উপযোগী রোজমেরি।

টি ট্রি: চা গাছের পাতা দিয়ে তৈরি হয় এই টি ট্রি অয়েল। একাধিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল বৈশিষ্ট্য থাকায় ওষুধ রূপে ব্যবহার করা হয় এই তেল। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সবচেয়ে উপযোগী এই তেল।

ল্যাং ল্যাং: মশা, মাছি ও পোকামাকড় দূর করতে সাহায্য করে ল্যাং ল্যাং। মানসিক চাপ কমাতে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা পুনরুদ্ধার করতেও সাহায্য করে এই এসেন্সিয়াল তেল।