কোভিড-১৯ মহামারি, গোটা বিশ্বকে ওয়ার্ক ফ্রম হোম বা বাড়ি থেকে কাজ করতে বাধ্য করেছে। বদলে দিয়েছে কর্মস্থলের ধারনা। মোবাইল অ্যাক্সেস প্রযুক্তি সংস্থা 'কিসি' সম্প্রতি সারা বিশ্বের কর্মস্থল সংক্রান্ত এক গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। এই তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে অতিরিক্ত কাজের হার, স্বাস্থ্য পরিষেবার সুবিধা প্রাপ্তি এবং কাজের নিরাপত্তার ভিত্তিতে। ৫১ টি মার্কিন মেট্রো শহর এবং বিশ্বের ৪৯ টি প্রধান শহর থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে তারা। বাড়ি থেকে কাজ করার ক্ষেত্রে বিশ্বের সেরা ১০ টি শহরের তালিকাও তৈরি করেছে 'কিসি'। আসুন দেখে নেওয়া যাক।
1 / 11
সিঙ্গাপুর - তালিকার প্রথমে আছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সার্বভৌম দ্বীপ শহর-রাষ্ট্র সিঙ্গাপুর। 'কিসি' জানিয়েছে, এই শহরে বর্তমানে ৫২.০৬ শতাংশ কাজ বাড়ি থেকে করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
2 / 11
ওয়াশিংটন - তালিকার দ্বিতীয় শহর মার্কিন রাজধানী ওয়াশিংটন। এই শহরে বাড়ি কাজ করা যেতে পারে শহরের মোট কাজের ৪৯.৭৭ শতাংশে।
3 / 11
অস্টিন - মার্কিন প্রদেশ টেক্সাসের এই শিল্পনগরেও বর্তমানে বাড়ি থেকে কাজ করার সুবিধা রয়েছে ৪৫.৫১ শতাংশ ক্ষেত্রে।
4 / 11
বার্ন - সুইজারল্যান্ডের ছবির মতো শহর বার্নে বাড়ি থেকে কাজের অনুমতি দেওয়া হয়েছে ৪৪.৮৬ শতাংশ ক্ষেত্রে। প্রসঙ্গত কর্মজীবনে ভারসাম্যের বিচারে 'কিসি'-র তৈরি তালিকাতেও বার্ন রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে।
5 / 11
জু়রিখ - আরেক সুইস শহর জু়রিখেও বর্তমানে ৪৪.৮৬ শতাংশ কাজ বাড়ি থেকে করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কর্মজীবনে ভারসাম্যের বিচারে তৈরি তালিকায় এই শহর রয়েছে চতুর্থ স্থানে।
6 / 11
জেনেভা - তালিকার ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে সুইজারল্যান্ডের আরেক শহর জেনেভা। এই শহরেও বাকি দুই সুইস শহরের মতো ৪৪.৮৬ শতাংশ কাজ বাড়ি থেকে করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কর্মজীবনে ভারসাম্যের বিচারে এই তালিকাতেও ষষ্ঠ স্থানেই রয়েছে এই শহর।
7 / 11
সান ফ্রান্সিসকো - এই মার্কিন শহরে বাড়ি থেকে কাজের অনুমতি দেওয়া হয়েছে ৪৪.৭৬ শতাংশ ক্ষেত্রে।
8 / 11
বস্টন - অষ্টম স্থানে রয়েছে আরেক মার্কিন শহর বস্টন। এই শহরে বাড়ি থেকে করা যায় এমন কাজের শতাংশ হার ৪৪.৩৫।
9 / 11
স্টকহোম - সুইডেনের রাজধানী শহর রয়েছে তালিকার নবম স্থানে। এই শহরে বাড়ি থেকে করা যায় ৪৪.২০ শতাংশ কাজ।
10 / 11
লিভারপুল - তালিকার দশম স্থানে রয়েছে ব্রিটিশ শিল্প শহর লিভারপুল। এই শহরে বাড়ি থেকে করা যায় এমন কাজের শতাংশ হার ৪৩.৫০।
