AUS vs NZ, ICC WC Match Preview: অতীতের বদলা নিতে অজিদের বিরুদ্ধে নিউজিল্যান্ড, কে হাসবে শেষ হাসি?
Australia vs New Zealand, ICC ODI World Cup 2023: ইতিহাস বলছে বিশ্বকাপের মঞ্চে বারে-বারে অস্ট্রেলিয়ার সামনে আটকাতে হয়েছে কিউয়িদের। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড যৌথভাবে বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল। সে বারেও ঘরের মাঠে কিউয়ি ব্রিগেডকে পরাস্ত করে অস্ট্রেলিয়া। শুধু তাই নয়, ফাইনালেও অজিদের কাছে ৭ উইকেটে হারে কেন উইলিয়ামসনের দল। এই ম্যাচে অতীতের জবাব দিতে মরিয়া হয়ে উঠবে কিউয়িরা। টানা চার ম্যাচে জিতলেও ভারতের বিরুদ্ধে হেরে পয়েন্ট টেবিলের তিন নম্বরে জায়গা হয়েছে নিউজিল্যান্ডের।
ধরমশালা: জমে উঠেছে বিশ্বকাপ। আগামীকাল, শনিবার ধরমশালায় অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড দ্বৈরথ। টানা দুই ম্যাচে হেরে ফের কোনও রকমে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়া। অন্যদিকে শুরুতে অপ্রতিরোধ্য নিউজিল্যান্ড ভারতের কাছে হেরে পয়েন্ট টেবিলের তিন নম্বরে জায়গা পেয়েছে। এ বার ধরমশালার উষ্ণতা বাড়াতে মুখোমুখি দুই প্রতিবেশী। ক্রিকেটের ইতিহাসে ডেভিড ওয়ার্নারদের কাছে হারের নজির রয়েছে কিউয়িদের। তবে এই ম্যাচে অতীত বদলানোর সুযোগ থাকবে নিউজিল্যান্ডের কাছে। কেমন হতে পারে অজিদের বিরুদ্ধে রাচিন রবীন্দ্রদের লড়াই? বিস্তারিত জেনে নিন TV9 Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
ইতিহাস বলছে বিশ্বকাপের মঞ্চে বারে-বারে অস্ট্রেলিয়ার সামনে আটকাতে হয়েছে কিউয়িদের। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড যৌথভাবে বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল। সে বারেও ঘরের মাঠে কিউয়ি ব্রিগেডকে পরাস্ত করে অস্ট্রেলিয়া। শুধু তাই নয়, ফাইনালেও অজিদের কাছে ৭ উইকেটে হারে কেন উইলিয়ামসনের দল। এই ম্যাচে অতীতের জবাব দিতে মরিয়া হয়ে উঠবে কিউয়িরা। টানা চার ম্যাচে জিতলেও ভারতের বিরুদ্ধে হেরে পয়েন্ট টেবিলের তিন নম্বরে জায়গা হয়েছে নিউজিল্যান্ডের। অন্যদিকে শুরুর ধাক্কা কাটিয়ে লাগাতার তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালের দৌড়ে সামিল হয়েছে প্যাট কামিন্সের দল। চেনা অতীতকে আরও এক বার বাস্তব রূপ দিতে মাঠে নামবেন ম্যাক্সওয়েলরা। ধরমশালার পিচ শুরুতে পেসারদের সাহায্য করে। আর ম্যাচ যত এগোয় ব্যাটিং সহায়ক হতে শুরু করে । তবে এ বার বিশ্বকাপে উল্টোটাও দেখা গিয়েছে।
খেলা যেহেতু সকালে তাই স্পিনারদের জ্বলে ওঠার সুযোগ থাকবে। এক্ষেত্রে চাপে পড়তে হতে পারে প্য়াট কামিন্সদের। কারণ দলে একমাত্র স্পিনার অ্য়াডাম জাম্পা। এখানেই অজিদের থেকে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড। মিচেল স্যান্টনার ও রাচিন রবীন্দ্রদের স্পিনে চাপে পড়তে হতে পারে ম্যাক্সওয়েলদের। চোট সারিয়ে স্কোয়াডে যোগ দিয়েছেন ট্রাভিস হেড। কিউয়িদের বিরুদ্ধে কামব্যাক করতে পারেন তিনি। অন্যদিকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরির পর, ডাচদের বিরুদ্ধে ব্যর্থ হন মিচেল মার্শ। এই ম্যাচে নিজেকে প্রমাণ করতে মরিয়া হয়ে উঠবেন তিনি। যে কোনও মুহূর্তে ম্য়াচের রঙ বদলে দিতে পারেন মার্শ। ভারতের বিরুদ্ধে হারলেও নিউজিল্যান্ডের টপ ও মিডল অর্ডারের পারফরম্যান্স কিন্তু খারাপ নয়। অজিদের বিরুদ্ধেও এই মাস্টারস্ট্রোক কাজে লাগিয়ে ম্যাচ জিতে নিতে পারে নিউজিল্যান্ড।