AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

GT vs DC, IPL 2023: ‘জেতাতে পারলাম না’, দিল্লির কাছে হেরে আক্ষেপ হার্দিকের

IPL 2023: লো স্কোরিং ম্যাচ হেরে রীতিমতো আক্ষেপ ঝরে পড়ল গুজরাট টাইটান্সের (GT) অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়ার (Hardik Pandya) গলায়। পয়েন্ট টেবলের টপারদের তাদের ঘরের মাঠে হারিয়ে সকলকে চমকে দিল এ বারের আইপিএলে নড়বড়ে তকমা পাওয়া ডেভিড ওয়ার্নারের (David Warner) দিল্লি ক্যাপিটালস (DC)।

GT vs DC, IPL 2023: 'জেতাতে পারলাম না', দিল্লির কাছে হেরে আক্ষেপ হার্দিকের
'দলকে জেতাতে পারলাম না', দিল্লির কাছে হেরে আক্ষেপ ঝরে পড়ল হার্দিকের গলায়Image Credit: Twitter
| Edited By: | Updated on: May 03, 2023 | 7:27 AM
Share

আমেদাবাদ : জয়ের হ্যাটট্রিকের পর মোট ১২ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবলের শীর্ষস্থান দখল করেছিল গত বারের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হার্দিক পান্ডিয়ার (Hardik Pandya) গুজরাট টাইটান্স (Gujarat Titans)। লো স্কোরিং ম্যাচে টেবল টপারদের হার। সমীকরণটা ঠিক জমল না। ঘরের মাঠে যে গুজরাট কার্যত অপ্রতিরোধ্য, সেই দলটা দিল্লি ক্যাপিটালসের (Delhi Capitals) মতো একটা নড়বড়ে টিমের বিরুদ্ধে ১৩১ রানের টার্গেট পূরণ করতে পারল না। ম্যাচের শেষে দলের হারের পুরো দায় নিজের কাঁধে নিয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। একইসঙ্গে মহম্মদ সামির দুর্দান্ত বোলিংয়ের পরও দল যেভাবে হারল তাতে আফসোসও প্রকাশ করেছেন হার্দিক। পাশাপাশি এই ম্যাচের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে চলতি আইপিএলে এগিয়ে যাওয়ার কথাও শোনা গিয়েছে হার্দিকের গলায়। ঘরের মাঠে ৫ রানে দিল্লির কাছে হেরে আর কী কী বললেন গুজরাটের ক্যাপ্টেন হার্দিক? বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদেন।

টানা দ্বিতীয় দিন লো-স্কোরিং ম্যাচে হাইভোল্টেজ ড্রামা। ফিনিশ আর কমপ্লিট শব্দ দুটো এক মনে হলেও কতটা পার্থক্য, সেটার উদাহরণ আরও এক বার দেখা গেল। জয়ের কাছ থেকে ফিরতে হল টাইটান্সকে। অথচ মনে হচ্ছিল, গুজরাটের জয় যেন সময়ের অপেক্ষা। ক্রিজে হার্দিক পান্ডিয়ার মতো পাওয়ার হিটার। কিন্তু দিল্লির অনবদ্য বোলিং এবং শেষ দিকে দুর্দান্ত ফিল্ডিং ম্যাচের রং পুরোপুরি পাল্টে দিল। হার্দিকের আক্ষেপ হওয়াটাই স্বাভাবিক। তাঁকেও তো অন্যতম সেরা ফিনিশার মানা হয়। অর্ধশতরান করে ক্রিজে ছিলেন। ম্যাচ শেষে হার্দিক বলেন, ‘অন্য যে কোনও দিনই হয়তো এই লক্ষ্যে আমরা নিঃসন্দেহে পৌঁছতে পারতাম। কিন্তু এই দিনটা আমাদের ছিল না। রাহুল তেওয়াটিয়া আমাদের ম্যাচে ফিরিয়েছিল। মরিয়া চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু জিতে মাঠ ছাড়তে পারলাম না।’

দিল্লির বোলিং আক্রমণের বাড়তি প্রশংসা প্রাপ্য, এত কম রানের পুঁজি নিয়েও শেষ অবধি হাল না ছাড়া মানসিকতা নিয়ে খেলে গেল। ১৩১ রানের টার্গেট খুবই কম মনে হতে পারে। দিল্লিকে মাত্র ১৩০ রানে আটকে রাখার জন্য বাড়তি কৃতিত্ব প্রাপ্য মহম্মদ সামির। তাঁর আগুনে স্পেলেই কেপে যায় দিল্লি ব্যাটিং। ব-সামি,  ক-ঋদ্ধি, স্কোর বোর্ডে অতিপরিচিত দৃশ্য। জাতীয় দল কিংবা গুজরাট টাইটান্স। এই ম্যাচেও সামির বোলিংয়ে চোখ ধাঁধানো ক্যাচ ঋদ্ধিমানের। ৪ ওভারের স্পেলে মাত্র ১১ রান দিয়ে ৪ উইকেট। সে কারণেই যেন আক্ষেপটা আরও বেশি হার্দিকের।