Sunil Chhetri: সারা দেশ আনন্দে পাগল হয়ে যাবে, মনে করছেন সুনীল ছেত্রী
Sunil Chhetri on FIFA World Cup: ভারতের বিশ্বকাপ স্বপ্ন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে সুনীলকেই। যোগ্যতা অর্জন পর্বে খেলবেন তিনি। দেশের সর্বাধিক গোলস্কোরার। আন্তর্জাতিক ফুটবলে সক্রিয় প্লেয়ারদের মধ্যে তৃতীয় স্থানে ভারত অধিনায়ক। সুনীল আরও যোগ করেন, 'আমার এখন ৩৯। আমার কোনও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেই। পরবর্তী তিন মাস কী করব, সেটুকু ভেবেছি। এরপর পরবর্তী তিন মাসের পরিকল্পনা গড়ব। তারপর দেখা যাক কী হয়!'

কলকাতা: ক্রিকেট বিশ্বকাপে দাপিয়ে খেলছে ভারত। একই স্বপ্ন ফুটবলেও। অনূর্ধ্ব ১৭ স্তরে বিশ্বকাপ খেলেছে ভারত। সেটাও আয়োজক দেশ হিসেবে। স্বপ্ন সিনিয়র বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন। যা খুবই কঠিন, রাস্তা দুর্ভেদ্য। কোনওদিন এই স্বপ্ন পূরণ হবে কিনা, জানেন না ভারতীয় ফুটবলপ্রেমীরাও। অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী অবশ্য আশাবাদী, কোনও একদিন ভারত ফুটবল বিশ্বকাপে খেলবেই। আর সে দিন সারা দেশ আনন্দে পাগল হয়ে যাবে। আর কী বলছেন ক্যাপ্টেন সুনীল ছেত্রী? বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।
সেই ১৯৯০ থেকে নিয়মিত ভাবে বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে খেলছে ভারত। কোনও বারই মূল পর্বে উঠতে পারেনি। ২০২৬ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্ব ভারতের কাছে আরও একটা সুযোগ। গ্রুপ পর্বে কাতার, কুয়েত ও আফগানিস্তানের সঙ্গে রয়েছে ভারত। সেরা দুইয়ে থাকতে পারলে পরবর্তী রাউন্ডে যাবে ভারত। একটা ধাপ পেরনো যাবে। তৃতীয় রাউন্ডে গিয়েও সেরা দুইয়ে থাকতে পারলে বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনের স্বপ্ন পূরণ হবে।
তিন বছর পর পরবর্তী বিশ্বকাপে সুনীলের বয়স হবে ৪২। ভারত যোগ্যতা অর্জন করলেও তিনি এতদিন খেলা চালিয়ে যাবেন, তা নয়। সুনীল ইতিবাচক মানসিকতা বজায় রাখছেন। বলছেন, ‘যে দিন এটা সম্ভব হয়, সারা দেশ আনন্দে পাগল হয়ে যাবে। একজন ভারতীয় হিসেবে আমার জীবনের সেরা দিন হবে সেটি। আমার মতো প্রচুর মানুষ রয়েছেন, যাঁরা এই মুহূর্তের অপেক্ষায়। আমার একটাই আশা, সেই দিনটা খুব তাড়াতাড়ি আসুক।’
ভারতের বিশ্বকাপ স্বপ্ন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে সুনীলকেই। যোগ্যতা অর্জন পর্বে খেলবেন তিনি। দেশের সর্বাধিক গোলস্কোরার। আন্তর্জাতিক ফুটবলে সক্রিয় প্লেয়ারদের মধ্যে তৃতীয় স্থানে ভারত অধিনায়ক। সুনীল আরও যোগ করেন, ‘আমার এখন ৩৯। আমার কোনও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেই। পরবর্তী তিন মাস কী করব, সেটুকু ভেবেছি। এরপর পরবর্তী তিন মাসের পরিকল্পনা গড়ব। তারপর দেখা যাক কী হয়!’





