জয়ের ধারা অব্যহত কিউয়িদের। চেন্নাইতে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ১৪৯ রানের বিশাল জয়। বিস্তারিত পড়ুন : আধডজন ক্যাচ মিস আফগানদের, টানা চার ম্যাচে জিতল কিউয়িরা

রাচিন রবীন্দ্র বোলিংয়ে কট অ্যান্ড বোল রহমত শাহ। বল ব্যাটে লেগে বাউন্স হয়েছে কিনা সন্দেহ ছিল। তৃতীয় আম্পায়ার দীর্ঘ সময় দেখে আউটের সিদ্ধান্ত দেন। খুবই কঠিন পরীক্ষায় পড়েছিলেন তৃতীয় আম্পায়ার রিচার্ড ইলিংওর্থ।

সতর্ক শুরু করেছিল নিউজিল্যান্ড। রানের গতিও নিয়ন্ত্রণেই ছিল। তবে ম্যাট হেনরির অনবদ্য ডেলিভারিতে গুরবাজের ডিফেন্স ভাঙল। প্রথম উইকেট হারাল আফগানিস্তান। পরের ওভারের প্রথম বলেই ইব্রাহিম জাদরানের উইকেট। ট্রেন্ট বোল্টের বোলিংয়ে শট চেক দিতে পারেননি। শর্ট এক্সট্রা কভারে যেন ক্যাচ প্র্যাক্টিস করালেন।

আফগানদের ২৮৯-এর লক্ষ্য দিয়ে শেষ হল নিউজিল্য়ান্ডের ইনিংস।

আবার উইকেট।  এ বার ফিরলেন টম ল্য়াথাম।

জুটি ভাঙল। ফিরলেন গ্লেন ফিলিপ্স। ৭০ রান করেই প্য়াভেলিয়নে ফিরতে হয় তাঁকে। ক্রিজে ল্য়াথাম ও চ্য়াপমান জুটি।

দুরন্ত ছন্দে টম ল্য়াথাম ও গ্লেন ফিলিপ্স জুটি। ৪২ ওভারে ২০০ পার কিউয়িদের।

রশিদ খানের শর্ট পিচ ডেলিভারি। শর্ট মিড উইকেটের ওপর দিয়ে মারতে গিয়েছিলেন মিচেল। ইব্রাহিম জাদরানের হাতে শর্ট উইকেটেই ধরা পড়লেন মিচেল।

হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন, কিন্তু আর টিকে থাকা হল না। আউট হলেন ইয়ং। তাঁকেও ফেরালেন ওমরজাই। অনবদ্য একটি ক্যাচ নেন তিনি।

মাত্র ৩২ রান করেই ফিরলেন রাচিন রবীন্দ্র। তাঁকে ফেরালেন ওমরজাই।

জমাটে বাঁধছে উইল ইয়ং ও রাচিন রবীন্দ্র জুটি। হাফ সেঞ্চুরি করলেন ইয়ং। সেই সঙ্গেই শতরান এল নিউজিল্যান্ডের ঝুলিতে।

১৫ ওভার শেষে কিউয়িদের ঝুলিতে ৮০ রান। উইকেট হারিয়েছে ১ টি।

দলের ভরডসা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মাত্র ২০ রান করেই প্য়াভেলিয়নে ফিরলেন ডেভন কনওয়ে। তাঁকে ফেরালেন মুজিব উর রহমান।

শুরু গহল নিউজিল্যান্ডের ইনিংস। ক্রিজে ডেভন কনওয়ে ও উইল ইয়ং।

টস জিতে নিউজিল্যান্ডকে ব্য়াট করতে পাঠালেন আফগান অধিনায়ক হসমাতুল্লাহ শাহিদি।

বিস্তারিত পড়ুন:নিউজিল্যান্ড বিরুদ্ধে নিজেদের প্রমাণ করার লক্ষ্যে আফগানরা, কোথায় কখন দেখবেন ম্যাচটি?

বিস্তারিত পড়ুন: আফগানিস্তানের নজরে এ বার ‘রানার্স’ বধ