ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ শুরু হয়েছে সেই ২০০৮ সালে। এখনও অবধি চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স। বহু ব্যবহৃত সেই লাইন আবারও লিখতে হচ্ছে। দল গঠনের পর মনে হয়, আরসিবিই সবচেয়ে শক্তিশালী। তারকার অভাব নেই। বিদেশি তারকায় ভর্তি। এ বারও তার অন্যথা হল না। ব্যাটিংয়ে বিদেশি তারকা একঝাঁক। বোলিংয়ে দেশি-বিদেশি সব বিকল্পই রয়েছে। কিন্তু ঘরোয়া ক্রিকেটারদের মধ্যে ইনিংস গড়ার মতো ব্যাটার? এ বারও যেন এ দিক থেকে দুর্বলতা থেকে গেল। নিলামের একেবারে শেষ মুহূর্তে দেবদত্ত পাড়িক্কলকে নেওয়াতেও খুব একটা সমস্যা মিটল বলে মনে হয় না।
বিরাট কোহলি ধারাবাহিক পারফর্মার। রজত পাতিদারকেও রিটেন করেছে আরসিবি। মিডল অর্ডারে ভরসা দেওয়ার জন্য জীতেশ শর্মার মতো কিপার-ব্যাটারকে নিয়েছে আরসিবি। এরপর! দেবদত্ত পাড়িক্কল যোগ দিয়েছেন। তাতেও সন্দেহ থাকছেই। অথচ বিদেশি ব্যাটিংয়ে নানা বিকল্প। ফিল সল্ট, লিয়াম লিভিংস্টোন, টিম ডেভিড, জেকব বেথেল। বিদেশি অলরাউন্ডার রোমারিও শেপার্ড।
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স এ বার রিটেন করেছিল বিরাট কোহলি, রজত পাতিদার ও বাঁ হাতি পেসার যশ দয়ালকে। ধরে নেওয়া যাক বিরাট কোহলির সঙ্গে ওপেন করবেন ফিল সল্ট। তিনে রজত পাতিদার, চারে দেবদত্ত। এরপর জীতেশ। কিন্তু টপ থ্রি-ব্যর্থ হলে! বিদেশি বিকল্প প্রচুর রয়েছে। স্থানীয় প্রতিভার অভাব, যিনি ধারাবাহিক ভালো পারফর্ম করতে পারবেন। গত মরসুমেও বিরাট-ফাফ ডুপ্লেসির ওপেনিং জুটি ভরসা দিয়েছে। কিন্তু এরপরই চাপে পড়েছে আরসিবি। ফলে বারবার এই প্রশ্নটাই উঠছে।
অকশনে আরসিবি যাঁদের নিল-