Sachin Tendulkar: মরুঝড় তোলার পুরস্কার, ৫০তম জন্মদিনে শারজায় সচিনের নামে স্ট্যান্ড

Sachin Tendulkar Stand at Sharjah stadium: ৫০তম জন্মদিনটা গোয়ায় কাটিয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর। প্রচুর শুভেচ্ছা, উপহার পেয়েছেন। জীবনের ক্রিজে হাফ সেঞ্চুরির দিনে বোধহয় সবচেয়ে দামি উপহারটা পেলেন সূদূর সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে।

Sachin Tendulkar: মরুঝড় তোলার পুরস্কার, ৫০তম জন্মদিনে শারজায় সচিনের নামে স্ট্যান্ড
Image Credit source: Twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 25, 2023 | 6:44 PM

কলকাতা: আরও একটা হাফ সেঞ্চুরি। তবে মাঠের বাইশ গজে নয়, জীবনের। গত ২৪ এপ্রিল ছিল দেশ তথা বিশ্বের ক্রিকেট আইকন সচিন তেন্ডুলকরের ৫০তম জন্মদিন। শুভেচ্ছা আর অভিনন্দনের ঢল। কেক, উপহার তো রয়েছেই। এই বিশেষ দিনটা গোয়ায় পরিবারের সঙ্গে কাটিয়েছেন সচিন। একদিকে যখন গোয়ায় জন্মদিন কাটাচ্ছেন সচিন, তখন শারজা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে (Sharjah Cricket Stadium) তাঁর নামে উন্মোচিত হল স্ট্যান্ড। শারজা স্টেডিয়ামের পশ্চিমদিকের এই স্ট্যান্ডটির নাম বদলে সচিনের (Sachin Tendulkar) নামে রাখা হয়েছে। উপলক্ষ্য শুধুমাত্র মাস্টার ব্লাস্টারের ৫০তম জন্মদিন বলেই নয়। দিনটি ছিল শারজায় সচিনের মরুঝড় তোলার ২৫ বছর পূর্তি। ১৯৯৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে এখানেই ১৪৩ রানের ইনিংস খেলেন। এরপর কোকাকোলা কাপের ফাইনালেও ১৩৪ রান করেছিলেন। এই ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন ২৫ বছরের সচিন। শারজায় মরুঝড় তোলার পুরস্কার পেলেন ৫০তম জন্মদিনে। বিস্তারিত রইল TV9 Bangla Sportsর এই প্রতিবেদনে।

ওডিআই ক্রিকেটে সচিনের ৪৯টি শতরান রয়েছে। তার মধ্যে ৭টি শতরান শারজার মাঠে। জন্মদিন ও আইপিএল মিলিয়ে এই বিশেষ সম্মানের জন্য শারজার উপস্থিত থাকতে পারেননি সচিন। তিনি বলেন, “ওখানে উপস্থিত থাকতে পারলে খুব ভালো হত। শারজায় খেলা সবসময়ই একটা দারুণ অনুভূতি। রোমাঞ্চকর পরিবেশ থেকে সমর্থকদের ভালোবাসা, স্নেহ পেয়েছি। শারজা সবসময়ই ভারতীয় ক্রিকেট এবং বিশ্বের ক্রীড়া সমর্থকদের কাছে এক বিশেষ স্থান হয়ে রয়েছে। এই মাঠ আমাদের অনেক বিশেষ মুহূর্ত উপহার দিয়েছে।” শারজা স্টেডিয়ামের সিইও খেলাফ বুখাতির বলেন, ” সচিনের প্রতি সম্মান জানানোর খুব সামান্য একটা প্রয়াস। অন্তত তিনি ক্রিকেটের জন্য যা করেছেন।”

সচিন সম্প্রতি জানান, শারজার ইনিংস তাঁর খেলার প্রতি মানসিকতা বদলে দিয়েছিল। তিনি বলেন, “সামগ্রিকভাবে আমি অনুভব করেছি যে ওই সফরটা আমার ক্রিকেট কেরিয়ারে একটা নতুন মাত্রা দিয়েছে। ১৯৯৪ সালে ওপেনিং করা শুরু করি। আমার ভাবনা ছিল প্রথমে কয়েক ওভার খেলে পার্টনারশিপ তৈরি করা এবং দারুণভাবে শেষ করা। টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে এই কৌশলের ব্যাপারে জানিয়েছিলাম। ব্যাটিংয়ে ওপেন করার সুযোগ দিতে বলেছিলাম।”