Suryakumar Yadav: প্রথম বার সেরার পুরস্কার! সূর্যর হাসি ধরে না…

Jun 21, 2024 | 1:19 AM

ICC MEN’S T20 WC 2024: আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৪৭ রানের বিশাল জয়ে সুপার এইট পর্ব শুরু করল ভারত। ঋষভ পন্থ, সূর্যকুমার যাদব, হার্দিক পান্ডিয়াদের অনবদ্য ইনিংসে বোর্ডে ১৮১ রান তোলে ভারত। সবচেয়ে সফল সূর্যকুমার যাদব। সবচেয়ে বেশি বিরক্ত করেছেন রশিদ খানকে। সূর্যকুমার যাদবকে মিস্টার ৩৬০ ডিগ্রি এমনিই ডাকা হয় না! রশিদ খানের বোলিংয়ে সুইপ শটে বিরক্ত করে তোলেন।

Suryakumar Yadav: প্রথম বার সেরার পুরস্কার! সূর্যর হাসি ধরে না...
Image Credit source: PTI

Follow Us

এ বারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অপরাজিত ভারত। গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচ হয়েছে। শেষ ম্যাচটি ভেস্তে গিয়েছিল। প্রথম তিন ম্যাচেই জিতেছিল ভারত। আমেরিকা পর্বে দেখা গিয়েছে বোলারদের দাপট। এর মধ্যেও ভারতীয় ইনিংসে দুটি হাফসেঞ্চুরি ছিল। একটি অধিনায়ক রোহিত শর্মার, অন্যটি সূর্যকুমার যাদবের। কিন্তু ম্যাচের সেরার পুরস্কার জোটেনি দু-জনের কারও। আয়ারল্যান্ড এবং পাকিস্তান, পরপর দু-ম্যাচে সেরার পুরস্কার জিতেছিলেন জসপ্রীত বুমরা। তৃতীয় ম্যাচ অর্থাৎ আমেরিকার বিরুদ্ধে হাফসেঞ্চুরি করেছিলেন সূর্যকুমার যাদব। সেই ম্যাচে সেরার পুরস্কার জেতেন মাত্র ৯ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেওয়া অর্শদীপ সিং। অবশেষে ভারতের কোনও ব্য়াটার এ বারের বিশ্বকাপে ম্যাচের সেরা হলেন।

আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৪৭ রানের বিশাল জয়ে সুপার এইট পর্ব শুরু করল ভারত। ঋষভ পন্থ, সূর্যকুমার যাদব, হার্দিক পান্ডিয়াদের অনবদ্য ইনিংসে বোর্ডে ১৮১ রান তোলে ভারত। সবচেয়ে সফল সূর্যকুমার যাদব। সবচেয়ে বেশি বিরক্ত করেছেন রশিদ খানকে। সূর্যকুমার যাদবকে মিস্টার ৩৬০ ডিগ্রি এমনিই ডাকা হয় না! রশিদ খানের বোলিংয়ে সুইপ শটে বিরক্ত করে তোলেন। ২৮ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলেন সূর্য। বোর্ডে বড় রান থাকলেও বোলারদের অবদান ভুললে চলবে না। ৪ ওভারে মাত্র ৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট। যদিও সেরার পুরস্কার সূর্যকেই।

চলতি বিশ্বকাপে প্রথম বার ভারতের কোনও ব্যাটার ম্যাচের সেরা। প্রশ্ন শুনেই হেসে ফেললেন সূর্যকুমার যাদব। বলছেন, ‘আজকের ম্যাচেও সেরার পুরস্কার কোনও বোলারকে দিলে কিছু মনে করতাম না। তবে প্রথম ব্যাটার হিসেবে পুরস্কারটা পেয়ে ভালোই লাগছে। আশা করি এটা অনেকগুলির মধ্যে প্রথম হবে।’ আমেরিকার পিচ থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কী ভাবে মানিয়ে নিলেন সূর্য?

টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বের এক নম্বর ব্যাটার বলছেন, ‘সবার আগে টিমের পরিকল্পনা বুঝতে হয়। সব সময় টিম আগে। আমার মনে আছে, হার্দিক যখন ব্যাটিংয়ে এল, ওকে বলেছিলাম, স্লগ ওভারের জন্য বেশি অপেক্ষা না করতে। কারণ, বল পুরনো হলে রিভার্স সুইং হতে পারে। রানের গতি বজায় রাখাই টার্গেট ছিল আমাদের। হার্দিক ও আমার পরিকল্পনা ছিল ১৬ ওভার অবধি, এ ভাবেই খেলে যাব। তারপর পরিস্থিতি অনুযায়ী প্ল্যান করা যাবে।’ ভারতীয় ইনিংসে সূর্যকুমার যাদব এবং হার্দিকের ৩৭ বলে ৬০ রানের পার্টনারশিপটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়।

Next Article