Santosh Trophy: পিছিয়ে পড়েও দুরন্ত কামব্যাক, স্বপ্ন দেখাচ্ছে সঞ্জয় সেনের দল

কৌস্তভ গঙ্গোপাধ্যায় | Edited By: সঙ্ঘমিত্রা চক্রবর্ত্তী

Dec 26, 2024 | 5:44 PM

Bengal: সন্তোষে শেষ কয়েক বছর ধরে টানা ব্যর্থতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে বাংলা। ৩২ বারের চ্যাম্পিয়নরা শেষ বার খেতাব জিতেছিল ২০১৭ সালে। মাঝে দুবার ফাইনালে ওঠা ছাড়া বলার মতো পারফরমেন্স নেই বাংলার। ট্রফি খরা কাটাতে এ বছর আইলিগ জয়ী কোচ সঞ্জয় সেনের দ্বারস্থ হয় আইএফএ।

Santosh Trophy: পিছিয়ে পড়েও দুরন্ত কামব্যাক, স্বপ্ন দেখাচ্ছে সঞ্জয় সেনের দল
Santosh Trophy: পিছিয়ে পড়েও দুরন্ত কামব্যাক, স্বপ্ন দেখাচ্ছে সঞ্জয় সেনের দল
Image Credit source: AIFF and IFA

Follow Us

তেলেঙ্গানা: সন্তোষ ট্রফির সেমিফাইনালে বাংলা (Bengal)। ওড়িশাকে ৩-১ গোলে উড়িয়ে শেষ চারে পৌঁছে গেল সঞ্জয় সেনের দল। ওড়িশার বিরুদ্ধে অবশ্য শুরুতেই পিছিয়ে পড়েছিল বাংলা। রবি হাঁসদা, নরহরি শ্রেষ্ঠারা অবশ্য বাংলাকে সেমিফাইনালে (Santosh Trophy) তুলেই মাঠ ছাড়লেন। কলার তুলে দ্বিতীয়ার্ধে দাপট দেখাল সঞ্জয় সেনের (Sanjay Sen) দল। কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলার চেয়ে খাতায় কলমে তুলনামূলক দুর্বল দলই ছিল ওড়িশা। যদিও ম্যাচ জিততে বেশ বেগ পেতে হল বাংলাকে।

খেলার ২৫ মিনিটে রাকেশ ওরাওঁয়ের গোলে এগিয়ে যায় ওড়িশা। সুপ্রিয়, নরহরি, রবিদের কার্যত খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না তখন। ওড়িশার আরও একটি প্রচেষ্টা পোস্টে লেগে প্রতিহত হয়। প্রথমার্ধের ইনজুরি টাইমে বাংলাকে সমতায় ফেরান নরহরি শ্রেষ্ঠা (১-১)।

দ্বিতীয়ার্ধে সঞ্জয় সেনের ভোকাল টনিকেই উজ্জীবিত বাংলা। একের পর এক আক্রমণে বেসামাল হয়ে যায় ওড়িশার রক্ষণ। ৭৭ মিনিটে রবি হাঁসদা গোল করে এগিয়ে দেন বঙ্গব্রিগেডকে (২-১)। দ্বিতীয়ার্ধের ইনজুরি টাইমে ওড়িশার কফিনে শেষ পেরেকটি পুঁতে দেন পরিবর্ত হিসেবে মাঠে নামা মনোতোষ মাজি (৩-১)।

এই খবরটিও পড়ুন

সন্তোষে শেষ কয়েক বছর ধরে টানা ব্যর্থতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে বাংলা। ৩২ বারের চ্যাম্পিয়নরা শেষ বার খেতাব জিতেছিল ২০১৭ সালে। মাঝে দুবার ফাইনালে ওঠা ছাড়া বলার মতো পারফরমেন্স নেই বাংলার। ট্রফি খরা কাটাতে এ বছর আইলিগ জয়ী কোচ সঞ্জয় সেনের দ্বারস্থ হয় আইএফএ। এখনও পর্যন্ত সঠিক দিশায় এগোচ্ছেন চাকু মান্ডিরা। সামনের দুটো কঠিন লড়াইয়ের আগে দলকে সতর্কই রাখছেন সঞ্জয় সেন।

Next Article
Mohun Bagan: শুরুতে গোল হজম, তিন গোলে প্রত্যাবর্তন; জয় দিয়েই বছর শেষ মোহনবাগানের