IFA, Kolkata Football: এ বার কলকাতা ময়দানে VAR! আইএফএ-র নতুন ঘোষণা…

কৌস্তভ গঙ্গোপাধ্যায় | Edited By: দীপঙ্কর ঘোষাল

Aug 29, 2024 | 1:00 AM

Kolkata Football News: যে পরিমাণ অর্থ খরচ হয়, তার চেয়ে অনেক কম খরচে এই যন্ত্রটি বানিয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। পরীক্ষামূলক ভাবে আপাতত প্রথম পর্যায়ে শুধুমাত্র গোললাইন টেকনোলজি ব্যবহার হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে বাকি বিষয়ের (ফাউল, অফসাইড) ক্ষেত্রেও এই টেকনোলজি ব্যবহার করা হতে পারে।

IFA, Kolkata Football: এ বার কলকাতা ময়দানে VAR! আইএফএ-র নতুন ঘোষণা...
Image Credit source: IFA

Follow Us

কলকাতা ফুটবল লিগের সুপার সিক্সে এবার ব্যবহৃত হবে গোললাইন টেকনোলজি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায় গোললাইন টেকনোলজি ব্যবহার করবে বাংলা ফুটবল সংস্থা। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা তৈরি করেছেন এই যন্ত্রটি। কলকাতা লিগের সুপার সিক্স থেকে এই গোললাইন টেকনোলজির ট্রায়াল রান শুরু হবে। মাঠের পাশেই থাকবে মনিটর। সেখানে গিয়ে দেখতে পারবেন রেফারি। VAR ব্যবহারে যে পরিমাণ অর্থ খরচ হয়, তার চেয়ে অনেক কম খরচে এই যন্ত্রটি বানিয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। পরীক্ষামূলক ভাবে আপাতত প্রথম পর্যায়ে শুধুমাত্র গোললাইন টেকনোলজি ব্যবহার হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে বাকি বিষয়ের (ফাউল, অফসাইড) ক্ষেত্রেও এই টেকনোলজি ব্যবহার করা হতে পারে।

ভারতীয় ফুটবল হোক কলকাতা ফুটবল। এমনকি বিশ্ব ফুটবলেও রেফারিং নিয়ে নানা বিতর্ক হয়। ভিডিয়ো অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি (VAR) আসার পর চিত্র অনেকটা বদলে গিয়েছে। যদিও এর খরচ অনেক। কলকাতা ফুটবলে রেফারিং নিয়ে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। কিন্তু ভিএআরের মতো টেকনোলজি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রচুর পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন। যা আপাতত সম্ভব নয় বলাই যায়। সে কারণেই নতুন ভাবনা বাংলা ফুটবল সংস্থার।

এই খবরটিও পড়ুন

বাংলা ফুটবল সংস্থার তরফে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা জানানো হয়। এই প্রযুক্তির নাম দেওয়া হয়েছে অ্যাডভান্স রেফারিং টেকনোলজি। ভারতীয় ফুটবলে এই প্রথম এমন ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার হতে চলেছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়েরও ক্ষেত্রেও ফুটবল সংক্রান্ত এটাই প্রথম কাজ। সাংবাদিক সম্মেলনে ছিলেন আইএফএ সভাপতি অজিত বন্দোপাধ্যায়, সচিব অনির্বাণ দত্ত, সহ সভাপতি সৌরভ পাল, স্বরূপ বিশ্বাস, সহ সচিব মহম্মদ জামাল, সুদেষ্ণা মুখোপাধ্যায়। এ ছাড়াও ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ভাস্কর গুপ্ত, সহ উপাচার্য অমিতাভ দত্ত, প্রণবেশ মন্ডল, রাজীব বন্দোপাধ্যায়, আশীষ পাল। এখন সকলেই এই পদ্ধতির ব্যবহার এবং সাফল্যের অপেক্ষায়।

Next Article