Beijing Winter Olympics: উইন্টার অলিম্পিকে বাড়ছে করোনা, আতঙ্কে ভুগছে চিন

TV9 Bangla Digital | Edited By: সঙ্ঘমিত্রা চক্রবর্ত্তী

Jan 31, 2022 | 6:00 PM

লাগামছাড়া করোনার আতঙ্কে ভুগছে উইন্টার অলিম্পিক (Winter Olympic)। গত চার দিনে শুধু বেজিংয়ে ১১৯জন কোভিড (Covid 19) আক্রান্ত। যে তালিকায় আমজনতা থেকে শুরু করে রয়েছেন অ্যাথলিটরা।

Beijing Winter Olympics: উইন্টার অলিম্পিকে বাড়ছে করোনা, আতঙ্কে ভুগছে চিন
Beijing Winter Olympics: উইন্টার অলিম্পিকে বাড়ছে করোনা, আতঙ্কে ভুগছে চিন (Pic Courtesy - Twitter)

Follow Us

বেজিং: লাগামছাড়া করোনার আতঙ্কে ভুগছে উইন্টার অলিম্পিক (Winter Olympic)। গত চার দিনে শুধু বেজিংয়ে ১১৯জন কোভিড (Covid 19) আক্রান্ত। যে তালিকায় আমজনতা থেকে শুরু করে রয়েছেন অ্যাথলিটরা। যা রীতিমতো চাপ বাড়িয়ে দিয়েছে চিনের (China)। আর তাই অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর জন্য কড়া বায়ো বাবলের ব্যবস্থা করেছে শীতকালীন অলিম্পিকের আয়োজক দেশ। এতেই শেষ নয়, অ্যাথলিটদের কাছাকাছি যাবে কর্মী এবং মিডিয়ার প্রতিনিধিরা আসতে না পারেন, সে ব্যাপারেও কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

গত শনিবারই ৩৪জন আক্রান্ত হয়ে পড়েছিল। রবিবার সেই সংখ্যা বেড়ে গিয়ে হয় ৩৭। শীতকালীন অলিম্পিকের জন্য একে একে বেজিংয়ে পা দিতে শুরু করেছেন অ্যাথলিটরা। তার পরই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে শুরু করেছে করোনার গ্রাফ। রাশিয়ান বায়াথলট ভালেরিয়া ভাসনেতসোভা বেজিংয়ে পা দেওয়ার পর কোভিডের যে দুটো টেস্ট করিয়েছেন, তা পজিটিভ এসেছে। তাঁর সঙ্গে আরও তিনজন আক্রান্ত হয়ে পড়েছেন। ভাসনেতসোভা বলেছেন, ‘আমার উইন্টার অলিম্পিকে নামার স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে গেল। একদিন হয়তো আবার উঠে দাঁড়াব আমি। তখন হয়তো আবার শক্তি খুঁজে পাব।’

শুধু রবিবারের হিসেব বলছে, জনা দশেক অ্যাথলিটের পাশাপাশি আরও ২৮ জন সাধারণ মানুষ কোভিড আক্রান্ত। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সদস্য এমা টের্হোর কোভিড টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ। তিনি আপাতত আইসোলেশনে আছেন। এমাও বলেছেন, ‘আশা করি নতুন করে কোনও কিছু শুরু হবে না। বেজিং অলিম্পিকের জন্য যে ভাবে কাজ করছে আয়োজকরা, আমি খুশি।’

৪-২০ ফেব্রুয়ারি উইন্টার অলিম্পিকের আসর। অ্যাথলিট, কোচ, কর্তা, ম্যাচ পরিচালকদের ধরলে প্রায় ৩ হাজার লোক হাজির হতে পারেন বেজিংয়ে। গেমস ভিলেজ থেকে ইভেন্টে অংশ নেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট পরিবহন ব্যবস্থা থাকছে বেজিংয়ে। ভিলেজেও খুব একটা কড়া থাকছে না। তবে গেমসে অংশ নেওয়া কেউই জনসমক্ষে ঘুরে বেড়াতে পারবেন না। করোনার প্রভাব বাড়তে শুরু করার পর থেকেই বিশ্বের সঙ্গে যাবতীয় সংযোগ ছিন্ন করেছিল চিন। কড়া হাতে সামলানো হয়েছে করোনা। সরকারের তরফে বার্তা দেওয়া হয়েছে, অতিমারির বিরুদ্ধে তীব্র লড়াই করার জন্যই সব রকম ভাবে তৈরি চিন।

Next Article