নন্দন পাল
মহিলা কুস্তিগীরদের (Wrestlers Protest) ওপর অপমান ও যৌন হেনস্থার প্রতিবাদে, সুবিচারের দাবিতে দিল্লির যন্তর মন্তরে অবস্থান-বিক্ষোভে দেশের পদকজয়ী কুস্তিগীররা । এবার সেই বিক্ষোভের আঁচ এসে পড়ল বাংলায়। বাংলার বিভিন্ন ক্লাব, প্রতিষ্ঠান, খেলোয়াড়, ক্রীড়াপ্রেমী এবং বিশিষ্ট জনেরা সামিল হয়েছেন সেই প্রতিবাদ ও বিক্ষোভে। ১৮ মে বিকেল ৩টেয় সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত একটি সংহতি মিছিলের আয়োজন করেছেন তাঁরা।
রাজধানী তোলপাড়। মহিলা কুস্তিগিরদের যৌন হেনস্থা ও অপমানের প্রতিবাদে দিল্লির যন্তর মন্তরে বসেছেন দেশের চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়রা। পিটি ঊষা বলেছেন, অ্যাথলিটদের এই বিক্ষোভ দেশকে কলঙ্কিত করছে। এই অবস্থায় বাংলার বিভিন্ন ক্লাব, প্রতিষ্ঠান, খেলোয়াড়, ক্রীড়াপ্রেমীরা বলছেন দেরিতে হলেও প্রয়োজন, বেরিয়ে এসে প্রতিবাদে মুখর হওয়ার। প্রয়োজন একটা সংগঠন তৈরি করা যাতে ভবিষ্যতে এরকম ঘটনায় খেলোয়াড়রা অভিযোগ জানাবার একটা মঞ্চ পায়।
প্রাক্তন বাস্কেট বল খেলোয়াড়, অনিতা রায় মেয়েদের খেলাধুলার জন্য তৈরি করেছেন ক্যালকাটা গুড কাউন্সিল। মেয়েদের খেলাধুলো এখনও অবহেলিত। খোলা মাঠের ফুটবলে কলকাতা ময়দানে এখনও মেয়েদের জন্য নেই কোনও চেঞ্জিং রুম। তিনি বলছেন স্বভাব লাজুক মেয়েরা ভয়ে, লজ্জায় অপমানের কথা বলতে পারে না। সর্বত্রই কানাঘুষো শোনা যায়, কেউ এগিয়ে এসে প্রতিবাদ করে না। অনেকে অস্বস্তিতে সবুজ মাঠ, কিংবা রিং ছেড়ে দেয়। সবসময়ে মেয়ে নয় অনেক ছেলেদেরও পড়তে হয় কোচের কোপে। পিটি ঊষা এবং মেরি কমের ভূমিকার সমালোচনাও করলেন অনেকে। মঙ্গলবার কলকাতার ক্রীড়া সাংবাদিক তাঁবুতে ১৮ মে এর সংহতি মিছিল বিষয়ক একটি সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজিত হয়। ক্রীড়াক্ষেত্র ছাড়াও ওই সাংবাদিক সম্মেলনে ছিলেন নারী নিগ্রহ বিরোধী নাগরিক কমিটির তরফে কল্পনা দত্ত।
জাতীয় ফুটবলের প্রাক্তন গোলরক্ষক এবং ক্রীড়া সংগঠক সুমিত মুখোপাধ্যায় চান তৈরি হোক একটি সংগঠন যেখানে খেলোয়াড়রা এসে বলতে পারবেন তাঁদের সমস্যার কথা। সুমিত আশাবাদী কুস্তিগীরদের প্রতি বাংলার এই সমর্থন দেশে ছড়িয়ে পড়বে। আর যাঁদের সমর্থনে হচ্ছে ১৮ মে সংহতি মিছিল সেই সাক্ষী মালিক আহ্বান জানিয়েছেন মিছিলে প্রতিবাদ গর্জে উঠুক কলকাতায়। সংগঠকরা চান সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এসে যোগ দিন ১৮ তারিখের সংহতি মিছিলে ।
নন্দন পাল
মহিলা কুস্তিগীরদের (Wrestlers Protest) ওপর অপমান ও যৌন হেনস্থার প্রতিবাদে, সুবিচারের দাবিতে দিল্লির যন্তর মন্তরে অবস্থান-বিক্ষোভে দেশের পদকজয়ী কুস্তিগীররা । এবার সেই বিক্ষোভের আঁচ এসে পড়ল বাংলায়। বাংলার বিভিন্ন ক্লাব, প্রতিষ্ঠান, খেলোয়াড়, ক্রীড়াপ্রেমী এবং বিশিষ্ট জনেরা সামিল হয়েছেন সেই প্রতিবাদ ও বিক্ষোভে। ১৮ মে বিকেল ৩টেয় সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত একটি সংহতি মিছিলের আয়োজন করেছেন তাঁরা।
রাজধানী তোলপাড়। মহিলা কুস্তিগিরদের যৌন হেনস্থা ও অপমানের প্রতিবাদে দিল্লির যন্তর মন্তরে বসেছেন দেশের চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড়রা। পিটি ঊষা বলেছেন, অ্যাথলিটদের এই বিক্ষোভ দেশকে কলঙ্কিত করছে। এই অবস্থায় বাংলার বিভিন্ন ক্লাব, প্রতিষ্ঠান, খেলোয়াড়, ক্রীড়াপ্রেমীরা বলছেন দেরিতে হলেও প্রয়োজন, বেরিয়ে এসে প্রতিবাদে মুখর হওয়ার। প্রয়োজন একটা সংগঠন তৈরি করা যাতে ভবিষ্যতে এরকম ঘটনায় খেলোয়াড়রা অভিযোগ জানাবার একটা মঞ্চ পায়।
প্রাক্তন বাস্কেট বল খেলোয়াড়, অনিতা রায় মেয়েদের খেলাধুলার জন্য তৈরি করেছেন ক্যালকাটা গুড কাউন্সিল। মেয়েদের খেলাধুলো এখনও অবহেলিত। খোলা মাঠের ফুটবলে কলকাতা ময়দানে এখনও মেয়েদের জন্য নেই কোনও চেঞ্জিং রুম। তিনি বলছেন স্বভাব লাজুক মেয়েরা ভয়ে, লজ্জায় অপমানের কথা বলতে পারে না। সর্বত্রই কানাঘুষো শোনা যায়, কেউ এগিয়ে এসে প্রতিবাদ করে না। অনেকে অস্বস্তিতে সবুজ মাঠ, কিংবা রিং ছেড়ে দেয়। সবসময়ে মেয়ে নয় অনেক ছেলেদেরও পড়তে হয় কোচের কোপে। পিটি ঊষা এবং মেরি কমের ভূমিকার সমালোচনাও করলেন অনেকে। মঙ্গলবার কলকাতার ক্রীড়া সাংবাদিক তাঁবুতে ১৮ মে এর সংহতি মিছিল বিষয়ক একটি সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজিত হয়। ক্রীড়াক্ষেত্র ছাড়াও ওই সাংবাদিক সম্মেলনে ছিলেন নারী নিগ্রহ বিরোধী নাগরিক কমিটির তরফে কল্পনা দত্ত।
জাতীয় ফুটবলের প্রাক্তন গোলরক্ষক এবং ক্রীড়া সংগঠক সুমিত মুখোপাধ্যায় চান তৈরি হোক একটি সংগঠন যেখানে খেলোয়াড়রা এসে বলতে পারবেন তাঁদের সমস্যার কথা। সুমিত আশাবাদী কুস্তিগীরদের প্রতি বাংলার এই সমর্থন দেশে ছড়িয়ে পড়বে। আর যাঁদের সমর্থনে হচ্ছে ১৮ মে সংহতি মিছিল সেই সাক্ষী মালিক আহ্বান জানিয়েছেন মিছিলে প্রতিবাদ গর্জে উঠুক কলকাতায়। সংগঠকরা চান সমাজের সর্বস্তরের মানুষ এসে যোগ দিন ১৮ তারিখের সংহতি মিছিলে ।