SPECIAL STORY TOKYO OLYMPICS 2020 : ” এই সিন্ধু অনেক আগ্রাসী “, বলছেন গোপীচাঁদ অ্যাকাডেমিতে সিন্ধুর বাঙালি সতীর্থ

TV9 Bangla Digital | Edited By: raktim ghosh

Aug 01, 2021 | 10:48 PM

সিন্ধুর ম্যাচ মানেই ল্যাপটপ হোক বা মোবাইল বা টেলিভিশন, ঋতুপর্ণার দৃষ্টি থাকত সেই দিকেই। মিস করেননি একটা ম্যাচও। নয়া সিন্ধুর আক্রমণ আর আগ্রাসণ এখন মনে গেঁথে গিয়েছে বাঙালি তনয়ার।

SPECIAL STORY TOKYO OLYMPICS 2020 :  এই সিন্ধু অনেক আগ্রাসী , বলছেন গোপীচাঁদ অ্যাকাডেমিতে সিন্ধুর বাঙালি সতীর্থ
গোপীচাঁদের বাঙালি ছাত্রীর চোখে...

Follow Us

রক্তিম ঘোষ

কলকাতাঃ গত ১১ বছর ধরে রয়েছেন গোপীচাঁদের অ্য়াকাডেমিতে। খুব ছোট বয়সেই গোপীচাঁদের অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হন বাঙালি তনয়া ঋতুপর্ণা দাস। বাঙালি এই তনয়া ব্যাডমিন্টন প্রতিভা দেখে তাঁকে নিয়ে গিয়েছিলেন গোপীচাঁদ। তবে থেকে এখনও গুরুর ব্যাডমিন্টন আশ্রমে এখনও তিনি ‘আশ্রমিক’। সিন্ধুদের ঠিক পরের প্রজন্মই হলেন ঋতুপর্ণারা। দুই অলিম্পিকের মাঝে কেমন ছিল পিভি সিন্ধুর প্রস্তুতি।শুনলাম ঋতুপর্ণার কথায়-

“এই সিন্ধু অনেক আগ্রাসী। ওর শক্তি হল অ্যাটাক। আর সেটাকেই শেষ ৪ বছরে শান দিয়ে আরও ধারালো করেছেন সিন্ধু। কোর্টে কোথায় রাখতে রিটার্ন, সেটা আরও শক্তিশালী হয়েছে তাঁরা। এবারের অলিম্পিক থেকে ওর আক্রমণ আর আগ্রাসন ছিল আমার কাছে শিক্ষণীয় বিষয়।” সিন্ধু প্রসঙ্গে একনাগাড়ে বলে চলেছিলেন বাংলার ঋতুপর্ণা।

শেষ ৫ বছরে কেমন দেখলেন সিন্ধুকে? ঋতুপর্ণার কথায়, “শেষ ১ বছর ও একদম আলাদা ট্রেনিং করছিল গাচিবৌলি স্টেডিয়ামে। গোপী স্যার ও দঃ কোরিয়ার কোচের কাছে।আামাদের স্টেডিয়ামের থেকে দূরে। তবে যখন অ্যাকাডেমি আসতেন, তখন কথা হত। ও ভীষণ নম্র। কোর্টের সেই আগ্রাসন একেবারেই নেই।তবে কথা হলে ব্যাডমিন্টন নিয়ে কথা হতনা। কেমন আছিস,কেমন চলছে-এই সব নিয়ে কথা হত।”

সিন্ধুর ম্যাচ মানেই ল্যাপটপ হোক বা মোবাইল বা টেলিভিশন, ঋতুপর্ণার দৃষ্টি থাকত সেই দিকেই। মিস করেননি একটা ম্যাচও। নয়া সিন্ধুর আক্রমণ আর আগ্রাসণ এখন মনে গেঁথে গিয়েছে বাঙালি তনয়ার।

অলিম্পিকের আরও খবর দেখতে ক্লিক করুনঃ টোকিও অলিম্পিক ২০২০

Next Article