প্রথম হোক বা তৃতীয় বিশ্ব, সব ধরনের সমাজের সাংবাদিক বা শিক্ষক হিসেবে পরিচয় দিয়ে ট্যুইটারের মতো সামাজিক মাধ্যমে যা খুশি তাই লিখে দিতে পারে। ছড়াতে পারে বিদ্বেষ, ঘৃণা, ভ্রান্ত তথ্য। সাংবাদিক, শিক্ষক, চিকিৎসকদের একটু বেশিই সম্মানের নজরে দেখা হয়। তাদের কথা চোখ বুঁজে বিশ্বাস করতে চান মানুষ। সত্যিই তিনি তাঁর পেশার ব্যাপারে সত্য তথ্য দিয়েছেন কি না, অথবা সত্যিই ওই ব্যক্তির অস্তিত্ব কৃত্রিম জগতের বাইরেও রয়েছে কি না! কারণ ফেক প্রোফাইল খুলে ঘৃণা ছড়ানো বা কোনও নির্দিষ্ট বিষয়ে মতামত তৈরি করার চেষ্টা করার ঘটনা আগেও নজরে এসেছে।
উপায় একটাই, নিজের প্রোফাইল ‘ভেরিফাই’ করানো। সেক্ষেত্রে ট্যুইটারে আপনার প্রোফাইলে নামের পাশে থাকবে একটুকরো ‘নীল টিক মার্ক’। অর্থাৎ আপনি মানুষটি খাঁটি এবং কৃত্রিম জগতের বাইরেও আপনার অস্তিত্ব আছে।সম্প্রতি ট্যুইটারের তরফে ফের ভেরিফিকেশন করা এবং ব্লু চেক মার্ক দেওয়া শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: সন্দেহ এড়িয়ে, স্ত্রী বা প্রেমিকার মোবাইল ট্র্যাক করবেন কীভাবে?
তবে ট্যুইটারে ভেরিফিকেশন ব্যাচ বা ব্লু টিক পেতে হলে অনেকগুলি ধাপ পেরতে হবে। প্রোফাইল খুলতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে জমা করতে হতে পারে সরকার প্রদত্ত ফটো আইডি (যেমন ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট)। দিতে হতে পারে অফিশিয়াল ইমেল অ্যাড্রেস। কোনও সংস্থা প্রোফাইল চালু রাখতে চাইলে দিতে হতে পারে ওই প্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের লিংক ইত্যাদি।
তবে ভেরিফিকেশন সকলেই করাতে পারবেন এমন নয়। যতটুকু জানা গিয়েছে, ট্যুইটারের পক্ষ থেকে নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে। সেই নিয়ম অনুযায়ী—
আরও পড়ুন: জুন থেকেই বন্ধ হচ্ছে Google Photos! কীভাবে ছবি ডাউনলোড করবেন, পদ্ধতিগুলি জেনে নিন