Tata Motors-এর গাড়িগুলি দেশের বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয় হওয়ার পিছনে রয়েছে তার শক্তপোক্ত নির্মাণ কোয়ালিটি। Tata-র গাড়িগুলি যে কতটা শক্তিশালী, এর আগে আমরা একাধিক ভিডিয়োতে তার প্রমাণ পেয়েছি। এমনকি, সবথেকে সস্তার Tata গাড়ি Tata Nano-ও এর আগে ডিউরেবিলিটি টেস্টে তার শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়েছে। একাধিক দুর্ঘটনার কথাও আমরা সাম্প্রতিক অতীতে জেনেছি, যেখানে Mahindra Thar-এর মতো বড় গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা লাগার পরেও বহাল তবিয়তে ছিল ছোট্ট ন্যানো। মাহিন্দ্রা থার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অথচ টাটা ন্যানোতে এক ফোঁটাও দাগ দেখা যায়নি। ফের সেরকমই একটা ঘটনা ঘটল মধ্যপ্রদেশে। সেখানে দেখা গেল, Tata Nano-র সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে তুবড়ে গেল একটি Hyundai i20।
প্রতীক সিং নামের এক ব্যক্তি তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। তাঁরই এক ফলোয়ার ঘটনার একটি ছবি প্রকাশ করেছে ইনস্টাগ্রামে। ওই ফলোয়ার জানিয়েছেন, ইন্দোর-উজ্জয়িন হাইওয়েতে সম্প্রতি এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। যদিও নির্দিষ্ট লোকেশনটি জানা যায়নি। CarToq-এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, গাড়িটি হাইওয়েতে প্রায় 120 kmph স্পিডে ছুটছিল। গাড়িটা আর একটু সামনের দিকে এগোতেই একটা Tata Nano রাস্তা পার হয়ে ওপারে চলে যায়।
ঠিক যে মুহূর্তে ওই Tata Nano গাড়িটি i20-র সামনে চলে আসে, সে সময় চালক তাঁর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। কারণ, গতি কমানোর বা থামার মতো পর্যাপ্ত সময় তাঁর কাছে ছিল না। ফলে, ওই i20 সজোরে ধাক্কা মারে Tata Nano গাড়িটিকে। দুটি গাড়িই যে কম-বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা ছবিতে ধরা পড়েছে। Hyundai i20-র গ্রিল থেকে শুরু করে হেডল্যাম্প, বনেট, রেডিয়েটর এবং সর্বোপরি সামনের অংশটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে গাড়িটির কেবিন ও পিলার অক্ষত রয়ে গিয়েছিল। অন্য দিকে Tata Nano-র সি-পিলার বিধ্বস্ত হয়েছিল। তাছাড়া গাড়িটির চাকার ধাতব প্যানেলও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তবে i20-র তুলনায় Nano-র ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল খুবই নগণ্য।
Tata Nano-র পিছনের ধাতব ফেন্ডার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে পিছনের দরজা এবং প্যানেলের মধ্যে একটা ফাঁক থেকে যায়। এখন এই গাড়িটি Tata Nano বলেই তা সেভাবে প্রভাবিত হয়নি। জানা গিয়েছে, Hyundai i20 এবং Tata Nano দুটি গাড়িরই যাত্রীরা নিরাপদে ছিলেন। ভিডিয়োতে শেয়ার করা তথ্য যদি সত্য হয়, তাহলে Tata Nano চালকের যে যথেষ্ট দোষ ছিল, তা পরিষ্কার। যদিও হাই-স্পিডে গাড়ি চালানোর জন্য Hyundai i20-র ড্রাইভারও সমানভাবে দায়ী।
একটা সময় মানুষ যখন গাড়ি কেনার কথা ভাবতেও পারতেন না, তখন একলাখি Tata Nano মধ্যবিত্ত বহু ভারতীয় পরিবারের স্থায়ী সদস্য হয়ে গিয়েছিল। যদিও মার্কেটিংয়ে একাধিক গলদ থাকার ফলে গাড়িটি সে ভাবে সফল হতে পারেনি। 2019 সালে দেশে Tata Nano-র প্রোডাকশন বন্ধ হয়ে যায়। এখন এই গাড়িটি দেশে ইলেকট্রিক অবতারে ফিরতে পারে বলে খবর। জানা গিয়েছে, Tata Nano Electric দেশের বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে সবথেকে সাশ্রয়ী মূল্যের গাড়ি হতে চলেছে।
Tata Motors-এর গাড়িগুলি দেশের বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয় হওয়ার পিছনে রয়েছে তার শক্তপোক্ত নির্মাণ কোয়ালিটি। Tata-র গাড়িগুলি যে কতটা শক্তিশালী, এর আগে আমরা একাধিক ভিডিয়োতে তার প্রমাণ পেয়েছি। এমনকি, সবথেকে সস্তার Tata গাড়ি Tata Nano-ও এর আগে ডিউরেবিলিটি টেস্টে তার শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়েছে। একাধিক দুর্ঘটনার কথাও আমরা সাম্প্রতিক অতীতে জেনেছি, যেখানে Mahindra Thar-এর মতো বড় গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা লাগার পরেও বহাল তবিয়তে ছিল ছোট্ট ন্যানো। মাহিন্দ্রা থার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অথচ টাটা ন্যানোতে এক ফোঁটাও দাগ দেখা যায়নি। ফের সেরকমই একটা ঘটনা ঘটল মধ্যপ্রদেশে। সেখানে দেখা গেল, Tata Nano-র সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে তুবড়ে গেল একটি Hyundai i20।
প্রতীক সিং নামের এক ব্যক্তি তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। তাঁরই এক ফলোয়ার ঘটনার একটি ছবি প্রকাশ করেছে ইনস্টাগ্রামে। ওই ফলোয়ার জানিয়েছেন, ইন্দোর-উজ্জয়িন হাইওয়েতে সম্প্রতি এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। যদিও নির্দিষ্ট লোকেশনটি জানা যায়নি। CarToq-এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, গাড়িটি হাইওয়েতে প্রায় 120 kmph স্পিডে ছুটছিল। গাড়িটা আর একটু সামনের দিকে এগোতেই একটা Tata Nano রাস্তা পার হয়ে ওপারে চলে যায়।
ঠিক যে মুহূর্তে ওই Tata Nano গাড়িটি i20-র সামনে চলে আসে, সে সময় চালক তাঁর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। কারণ, গতি কমানোর বা থামার মতো পর্যাপ্ত সময় তাঁর কাছে ছিল না। ফলে, ওই i20 সজোরে ধাক্কা মারে Tata Nano গাড়িটিকে। দুটি গাড়িই যে কম-বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা ছবিতে ধরা পড়েছে। Hyundai i20-র গ্রিল থেকে শুরু করে হেডল্যাম্প, বনেট, রেডিয়েটর এবং সর্বোপরি সামনের অংশটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে গাড়িটির কেবিন ও পিলার অক্ষত রয়ে গিয়েছিল। অন্য দিকে Tata Nano-র সি-পিলার বিধ্বস্ত হয়েছিল। তাছাড়া গাড়িটির চাকার ধাতব প্যানেলও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তবে i20-র তুলনায় Nano-র ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল খুবই নগণ্য।
Tata Nano-র পিছনের ধাতব ফেন্ডার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে পিছনের দরজা এবং প্যানেলের মধ্যে একটা ফাঁক থেকে যায়। এখন এই গাড়িটি Tata Nano বলেই তা সেভাবে প্রভাবিত হয়নি। জানা গিয়েছে, Hyundai i20 এবং Tata Nano দুটি গাড়িরই যাত্রীরা নিরাপদে ছিলেন। ভিডিয়োতে শেয়ার করা তথ্য যদি সত্য হয়, তাহলে Tata Nano চালকের যে যথেষ্ট দোষ ছিল, তা পরিষ্কার। যদিও হাই-স্পিডে গাড়ি চালানোর জন্য Hyundai i20-র ড্রাইভারও সমানভাবে দায়ী।
একটা সময় মানুষ যখন গাড়ি কেনার কথা ভাবতেও পারতেন না, তখন একলাখি Tata Nano মধ্যবিত্ত বহু ভারতীয় পরিবারের স্থায়ী সদস্য হয়ে গিয়েছিল। যদিও মার্কেটিংয়ে একাধিক গলদ থাকার ফলে গাড়িটি সে ভাবে সফল হতে পারেনি। 2019 সালে দেশে Tata Nano-র প্রোডাকশন বন্ধ হয়ে যায়। এখন এই গাড়িটি দেশে ইলেকট্রিক অবতারে ফিরতে পারে বলে খবর। জানা গিয়েছে, Tata Nano Electric দেশের বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে সবথেকে সাশ্রয়ী মূল্যের গাড়ি হতে চলেছে।