JUICE Mission Lunch Date: প্রতিবছরই বিশ্বের উন্নত দেশগুলি মহাকাশে তাদের নতুন অভিযান বা মিশন শুরু করে। 2023 সালেও এর ব্যতিক্রম ঘটছে না। চলতি বছরে চাঁদ ও মহাকাশের আরও দূরে অভিযান পরিচালনার পরিকল্পনা করেছে রাশিয়া, ভারত ও ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি (ESA)। আর তারমধ্যেই ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি (ESA) একটি সুখবর নিয়ে হাজির হল। তারা খুব শীঘ্রই তাদের রকেট উৎক্ষেপণ করবে। বিগত কয়েক বছর ধরে তারা আরিয়ান স্পেস এবং এয়ারবাস, এই দু’টি রকেট নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছিল। এই মিশনের দেরি হওয়ার পিছনে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণ দিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। তবে অবশেষে এই রকেট লঞ্চ করা হবে। 13 এপ্রিল 2023-এ ফ্রেঞ্চ গায়ানা থেকে কৌরো স্পেসপোর্টে একটি দর্শনীয় মিশন চালু করতে যাচ্ছে এজেন্সি। মিশনটির নাম রাখা হয়েছে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি জুপিটার আইসি মুন এক্সপ্লোরার (JUPiter ICy Moons Explorer – JUICE)। এই রকেটের কাজ হল বৃহস্পতির তিনটি উপগ্রহকে পর্যবেক্ষণ করা।
মিশনটি সম্পর্কে আরও তথ্য:
এই প্রকল্পের ব্যয় 14,270 কোটি টাকা। ভারতীয় সময় অনুযায়ী 13 এপ্রিল সন্ধ্যা পৌনে ছ’টার দিকে লঞ্চটি হবে। JUICE মহাকাশযান 2031 সালের জুলাই মাসে বৃহস্পতির কক্ষপথে প্রবেশ করবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। অর্থাৎ, 5963 কেজি ওজনের অরবিটারটি আট বছর ধরে মহাকাশে ভ্রমণ করবে। তবে নাসার ইউরোপা ক্লিপার মহাকাশযান JUICE-এর আগেই পৌঁছে যাবে। এটি 2030 সালের এপ্রিলে বৃহস্পতির কক্ষপথে থাকবে। কারণ নাসার যানটি শর্টকাট দিয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ কম পথ অবলম্বন করছে। পৃথিবী ও মঙ্গল গ্রহ প্রদক্ষিণ করে বৃহস্পতি গ্রহে পৌঁছাবে নাসার যান। যেখানে, JUICE পৃথিবী এবং শুক্র প্রদক্ষিণ করে বৃহস্পতির কক্ষপথে পৌঁছাবে।
JUICE-এর লক্ষ্য কী?
JUICE-এর কাজ হবে সৌরজগৎ-এর সবচেয়ে বড় গ্রহ বৃহস্পতির তিনটি উপগ্রহকে পর্যবেক্ষণ করা। অ্যারিয়্যান-5 নামের রকেটে করে বৃহস্পতির সবচেয়ে বড় তিনটি উপগ্রহ গ্যানিমেড, ক্যালিস্টো ও ইউরোপাতে পাঠানো হবে জুসকে। আরিয়ান-5 ইসিএ রকেটের উচ্চতা 53 মিটার। প্রস্থ 11.5 মিটার। এই ফ্লাইটের নাম দেওয়া হচ্ছে VA260। যদিও রকেটটির ওজন 790 টন। কিন্তু কেন করা হবে এই পর্যবেক্ষণ? বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, তিনটি উপগ্রহে জমা হওয়া বরফ সম্পর্কে গবেষণা করার জন্যই JUICE-কে পাঠানো হবে। এছাড়াও সেখানে কোনও সমুদ্র আছে কি না তাও দেখবে। অর্থাৎ যদি সমুদ্র থাকে, তাহলে সেখানে প্রাণ খুঁজে পাওয়ার বিরাট সম্ভাবনা রয়েছে। ক্যালিস্টোর চারপাশে 21টি ফ্লাইবাই তৈরি করবে। গ্যানিমিডের চারপাশে 12 বার ঘুরবে। দু’বার ইউরোপার চারপাশে ঘুরবে। JUICE মহাকাশযানটি এই ধরনের প্রথম মিশন, যা শুধুমাত্র বৃহস্পতির তিনটি উপগ্রহের জন্যই ডিজাইন করা হয়েছে।
JUICE Mission Lunch Date: প্রতিবছরই বিশ্বের উন্নত দেশগুলি মহাকাশে তাদের নতুন অভিযান বা মিশন শুরু করে। 2023 সালেও এর ব্যতিক্রম ঘটছে না। চলতি বছরে চাঁদ ও মহাকাশের আরও দূরে অভিযান পরিচালনার পরিকল্পনা করেছে রাশিয়া, ভারত ও ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি (ESA)। আর তারমধ্যেই ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি (ESA) একটি সুখবর নিয়ে হাজির হল। তারা খুব শীঘ্রই তাদের রকেট উৎক্ষেপণ করবে। বিগত কয়েক বছর ধরে তারা আরিয়ান স্পেস এবং এয়ারবাস, এই দু’টি রকেট নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছিল। এই মিশনের দেরি হওয়ার পিছনে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণ দিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। তবে অবশেষে এই রকেট লঞ্চ করা হবে। 13 এপ্রিল 2023-এ ফ্রেঞ্চ গায়ানা থেকে কৌরো স্পেসপোর্টে একটি দর্শনীয় মিশন চালু করতে যাচ্ছে এজেন্সি। মিশনটির নাম রাখা হয়েছে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি জুপিটার আইসি মুন এক্সপ্লোরার (JUPiter ICy Moons Explorer – JUICE)। এই রকেটের কাজ হল বৃহস্পতির তিনটি উপগ্রহকে পর্যবেক্ষণ করা।
মিশনটি সম্পর্কে আরও তথ্য:
এই প্রকল্পের ব্যয় 14,270 কোটি টাকা। ভারতীয় সময় অনুযায়ী 13 এপ্রিল সন্ধ্যা পৌনে ছ’টার দিকে লঞ্চটি হবে। JUICE মহাকাশযান 2031 সালের জুলাই মাসে বৃহস্পতির কক্ষপথে প্রবেশ করবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। অর্থাৎ, 5963 কেজি ওজনের অরবিটারটি আট বছর ধরে মহাকাশে ভ্রমণ করবে। তবে নাসার ইউরোপা ক্লিপার মহাকাশযান JUICE-এর আগেই পৌঁছে যাবে। এটি 2030 সালের এপ্রিলে বৃহস্পতির কক্ষপথে থাকবে। কারণ নাসার যানটি শর্টকাট দিয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ কম পথ অবলম্বন করছে। পৃথিবী ও মঙ্গল গ্রহ প্রদক্ষিণ করে বৃহস্পতি গ্রহে পৌঁছাবে নাসার যান। যেখানে, JUICE পৃথিবী এবং শুক্র প্রদক্ষিণ করে বৃহস্পতির কক্ষপথে পৌঁছাবে।
JUICE-এর লক্ষ্য কী?
JUICE-এর কাজ হবে সৌরজগৎ-এর সবচেয়ে বড় গ্রহ বৃহস্পতির তিনটি উপগ্রহকে পর্যবেক্ষণ করা। অ্যারিয়্যান-5 নামের রকেটে করে বৃহস্পতির সবচেয়ে বড় তিনটি উপগ্রহ গ্যানিমেড, ক্যালিস্টো ও ইউরোপাতে পাঠানো হবে জুসকে। আরিয়ান-5 ইসিএ রকেটের উচ্চতা 53 মিটার। প্রস্থ 11.5 মিটার। এই ফ্লাইটের নাম দেওয়া হচ্ছে VA260। যদিও রকেটটির ওজন 790 টন। কিন্তু কেন করা হবে এই পর্যবেক্ষণ? বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, তিনটি উপগ্রহে জমা হওয়া বরফ সম্পর্কে গবেষণা করার জন্যই JUICE-কে পাঠানো হবে। এছাড়াও সেখানে কোনও সমুদ্র আছে কি না তাও দেখবে। অর্থাৎ যদি সমুদ্র থাকে, তাহলে সেখানে প্রাণ খুঁজে পাওয়ার বিরাট সম্ভাবনা রয়েছে। ক্যালিস্টোর চারপাশে 21টি ফ্লাইবাই তৈরি করবে। গ্যানিমিডের চারপাশে 12 বার ঘুরবে। দু’বার ইউরোপার চারপাশে ঘুরবে। JUICE মহাকাশযানটি এই ধরনের প্রথম মিশন, যা শুধুমাত্র বৃহস্পতির তিনটি উপগ্রহের জন্যই ডিজাইন করা হয়েছে।