পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনও গ্রহে প্রথমবার সফলভাবে যে হেলিকপ্টার উড়েছে তার নাম Ingenuity। মঙ্গলগ্রহে এই হেলিকপ্টার পাঠিয়েছিল মার্কিন স্পেস এজেন্সি NASA। এই হেলিকপ্টার নির্মাণকারী ইঞ্জিনিয়ার এবং বৈজ্ঞানিকরা যা আশা করেছিলেন তার তুলনায় অনেক ভাল ফল প্রদর্শন করেছে Ingenuity। লালগ্রহের বুকে অচেনা পরিবেশে সফলভাবে টিকে থাকার পাশাপাশি উড়ানেও সাফল্য পেয়েছে এই হেলিকপ্টার। আপাতত মঙ্গলের বুকে ২৯তম উড়ানের প্রস্তুতি নিচ্ছে এই Ingenuity হেলিকপ্টার। নতুন উড়াল শুরুর আগে একটি সাদা-কালো ভিডিয়ো শেয়ার করেছে NASA। সেখানে মঙ্গলগ্রহের বুকে এই Ingenuity হেলিকপ্টারের সবচেয়ে দীর্ঘতম, দ্রুততম উড়ানের মুহূর্তে দেখানো হয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মঙ্গলগ্রহে NASA-র পাঠানো Ingenuity হেলিকপ্টারকে quadcopter-ও বলা হয়।
গত ৮ এপ্রিল এই Ingenuity হেলিকপ্টার তার ২৫তম উড়ানের সময় মঙ্গলগ্রহের বুকে প্রায় ৭০৪ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করেছে। এই উড়ানের সময় হেলিকপ্টারের গতিবেগ ছিল প্রতি সেকেন্ডে ৫.৫ মিটার। মঙ্গলগ্রহের পৃষ্ঠদেশের ৩৩ ফুট উঁচু দিয়ে উড়েছে এই হেলিকপ্টার। Ingenuity quadcopter- এর মধ্যে থাকা নেভিগেশন ক্যামেরা দিয়ে এই ভিডিয়ো তোলা হয়েছে। ১০ মিটার উচ্চতায় পৌঁছনোর পর এই হেলিকপ্টার মঙ্গলগ্রহের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়েছিল। তিন সেকেন্ডেরও কম সময়ে এই quadcopter- এর গতি বাড়িয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। প্রথমে অনেকগুলো বালিয়াড়ির উপর দিয়ে উড়ে গিয়েছিল এই হেলিকপ্টার। তারপর রুক্ষ পাথুরে ভূমির উপর দিয়ে এই quadcopter উড়তে দেখা গিয়েছে। সাদা-কালো ওই ভিডিয়োতে সবটাই ধরা পড়েছে।
ইতিমধ্যেই মঙ্গলগ্রহে এক বছর পার করে ফেলেছে Ingenuity হেলিকপ্টার। লালগ্রহে তার কাজ করার সময়সীমা আরও বাড়ানো হয়েছে। Nasa জানিয়েছে, চলতি বছর সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত মঙ্গলগ্রহে কাজ করবে Ingenuity হেলিকপ্টার। পারসিভের্যান্স রোভারকে সাহায্য করবে এই হেলিকপ্টার। মঙ্গলগ্রহের পৃষ্ঠদেশে পর্যবেক্ষণ চালাচ্ছে রোভার পারসিভের্যান্স। লালগ্রহের প্রাণের অস্তিত্ব অতীতে ছিল কিনা সেটা খুঁজে বের করাই এই অভিযানের মূল লক্ষ্য। রোভার পারসিভের্যান্স এবং হেলিকপ্টার ইনজেনুইটি একসঙ্গে সেই কাজই করছে মঙ্গলগ্রহে।
পৃথিবীর বাইরে অন্যান্য গ্রহে অতীতে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল কিনা বা আগামী দিনে এইসব গ্রহ প্রাণের বসবাসযোগ্য হবে কিনা তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই পর্যবেক্ষণ চালাচ্ছে বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীমহল। এই তালিকাতেই রয়েছে মার্কিন স্পেস এজেন্সি নাসা। লালগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের সন্ধান করার জন্য রোভার পারসিভের্যান্স এবং Ingenuity হেলিকপ্টার পাঠানো হয়েছে।
পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনও গ্রহে প্রথমবার সফলভাবে যে হেলিকপ্টার উড়েছে তার নাম Ingenuity। মঙ্গলগ্রহে এই হেলিকপ্টার পাঠিয়েছিল মার্কিন স্পেস এজেন্সি NASA। এই হেলিকপ্টার নির্মাণকারী ইঞ্জিনিয়ার এবং বৈজ্ঞানিকরা যা আশা করেছিলেন তার তুলনায় অনেক ভাল ফল প্রদর্শন করেছে Ingenuity। লালগ্রহের বুকে অচেনা পরিবেশে সফলভাবে টিকে থাকার পাশাপাশি উড়ানেও সাফল্য পেয়েছে এই হেলিকপ্টার। আপাতত মঙ্গলের বুকে ২৯তম উড়ানের প্রস্তুতি নিচ্ছে এই Ingenuity হেলিকপ্টার। নতুন উড়াল শুরুর আগে একটি সাদা-কালো ভিডিয়ো শেয়ার করেছে NASA। সেখানে মঙ্গলগ্রহের বুকে এই Ingenuity হেলিকপ্টারের সবচেয়ে দীর্ঘতম, দ্রুততম উড়ানের মুহূর্তে দেখানো হয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মঙ্গলগ্রহে NASA-র পাঠানো Ingenuity হেলিকপ্টারকে quadcopter-ও বলা হয়।
গত ৮ এপ্রিল এই Ingenuity হেলিকপ্টার তার ২৫তম উড়ানের সময় মঙ্গলগ্রহের বুকে প্রায় ৭০৪ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করেছে। এই উড়ানের সময় হেলিকপ্টারের গতিবেগ ছিল প্রতি সেকেন্ডে ৫.৫ মিটার। মঙ্গলগ্রহের পৃষ্ঠদেশের ৩৩ ফুট উঁচু দিয়ে উড়েছে এই হেলিকপ্টার। Ingenuity quadcopter- এর মধ্যে থাকা নেভিগেশন ক্যামেরা দিয়ে এই ভিডিয়ো তোলা হয়েছে। ১০ মিটার উচ্চতায় পৌঁছনোর পর এই হেলিকপ্টার মঙ্গলগ্রহের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়েছিল। তিন সেকেন্ডেরও কম সময়ে এই quadcopter- এর গতি বাড়িয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। প্রথমে অনেকগুলো বালিয়াড়ির উপর দিয়ে উড়ে গিয়েছিল এই হেলিকপ্টার। তারপর রুক্ষ পাথুরে ভূমির উপর দিয়ে এই quadcopter উড়তে দেখা গিয়েছে। সাদা-কালো ওই ভিডিয়োতে সবটাই ধরা পড়েছে।
ইতিমধ্যেই মঙ্গলগ্রহে এক বছর পার করে ফেলেছে Ingenuity হেলিকপ্টার। লালগ্রহে তার কাজ করার সময়সীমা আরও বাড়ানো হয়েছে। Nasa জানিয়েছে, চলতি বছর সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত মঙ্গলগ্রহে কাজ করবে Ingenuity হেলিকপ্টার। পারসিভের্যান্স রোভারকে সাহায্য করবে এই হেলিকপ্টার। মঙ্গলগ্রহের পৃষ্ঠদেশে পর্যবেক্ষণ চালাচ্ছে রোভার পারসিভের্যান্স। লালগ্রহের প্রাণের অস্তিত্ব অতীতে ছিল কিনা সেটা খুঁজে বের করাই এই অভিযানের মূল লক্ষ্য। রোভার পারসিভের্যান্স এবং হেলিকপ্টার ইনজেনুইটি একসঙ্গে সেই কাজই করছে মঙ্গলগ্রহে।
পৃথিবীর বাইরে অন্যান্য গ্রহে অতীতে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল কিনা বা আগামী দিনে এইসব গ্রহ প্রাণের বসবাসযোগ্য হবে কিনা তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই পর্যবেক্ষণ চালাচ্ছে বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীমহল। এই তালিকাতেই রয়েছে মার্কিন স্পেস এজেন্সি নাসা। লালগ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের সন্ধান করার জন্য রোভার পারসিভের্যান্স এবং Ingenuity হেলিকপ্টার পাঠানো হয়েছে।