Dust And Cloud: মেঘে যদি ধুলো জমে, কেমন লাগে তাহলে? অবিশ্বাস্য ছবি তুলে দেখাল NASA-র বুড়ো হাবল

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়

Dec 18, 2022 | 6:03 PM

Interstellar Dust and Cloud: হাবলের তোলা শত শত আলোকবর্ষ দূরের দৃশ্য সাধারণ মানুষকে অবাক করে। নাসার সেই হাবল এবার ফের একটা চমক দিল।

Dust And Cloud: মেঘে যদি ধুলো জমে, কেমন লাগে তাহলে? অবিশ্বাস্য ছবি তুলে দেখাল NASA-র বুড়ো হাবল
মেঘপুঞ্জের মত ছড়িয়ে আছে বিশাল এলাকা জুড়ে।
Image Credit source: NASA

Follow Us

Hubble’s Space Telescope: মহাজাগতিক বিস্ময়ের ছবি একের পর এক তুলেই চলেছে ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (NASA) শক্তিশালী টেলিস্কোপ। এবার তারা ফের গোটা বিশ্বকে হতবাক করে দিল চোখ আটকে যাওয়ার মত ছবি পাঠিয়ে।

নাসার শক্তিশালী স্পেস টেলিস্কোপ(Telescope) হাবল(Hubble) বিশ্বকে মাঝে মাঝেই অনেক চমক দেয়। হাবলের তোলা শত শত আলোকবর্ষ দূরের দৃশ্য সাধারণ মানুষকে অবাক করে। নাসার সেই হাবল এবার ফের একটা চমক দিল। সম্প্রতি নাসা তাদের ইনস্টাগ্রাম পেজে ইন্টারস্টেলার (Interstellar) ধুলো এবং মেঘের (Cloud) একটি ছবি শেয়ার করেছে। যা ক্যাপচার করা হয়েছে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ দিয়ে। চকচকে ধূলিকণাগুলি তারার সঙ্গে জড়িত। বেশ কয়েকটি রঙের সংমিশ্রণ। যা পৃথিবী থেকে প্রায় 4,350 আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। অর্থাৎ 4 হাজার 350 বছর আগে যে মহাজাগতিক ঘটনা ওই স্থানে ঘটেছিল তা এখন দেখতে পাচ্ছেন বিশ্ববাসী। এছাড়াও নাসার শেয়ার করা ছবিতে হাজার হাজার নক্ষত্রের সংগ্রহ দেখা যাচ্ছে।

এই সব মিলিয়েই তৈরি হয়েছে প্রচুর ধুলো ও গ্যাস। সেটাই মেঘপুঞ্জের মত ছড়িয়ে আছে বিশাল এলাকা জুড়ে। আর তার সঙ্গেই চলছে রংয়ের খেলা। এই নক্ষত্রপুঞ্জটিকে একটি নম্বরের সাহায্যে নামকরণ করেছে নাসা। সেটি বিজ্ঞানীদের কাছে পরিচিত এনজিসি 6530 নামে।

হাবল স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ছবিটি তুলেছেন। নাসার মতে, জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা টাইলস্কোপের অ্যাডভান্সড ক্যামেরা ফর সার্ভে অ্যান্ড ওয়াইড ফিল্ড প্ল্যানেটারি ক্যামেরা ব্যবহার করে প্রোপ্লায়েডস তদন্ত করেছেন। নাসার তরফে জানা গিয়েছে, ওই চিকমিক করতে থাকা মেঘের গায়ে চুমকির মত জিনিসগুলি আসলে এক একটি নক্ষত্র। আর যে ছবিটি হাবল তুলেছে সেটি বহু দূরের এক নক্ষত্রপুঞ্জ।

Next Article