Holi 2023: এবারের হোলি পার্টিতে নোনতা-ঠান্ডাইয়ে ম্যাজিক দেখান নিজেই
সারাবছর এই জিনিস না পাওয়া গেলেও রঙিন উত্সবে ভাং না থাকলে তা অসম্পূর্ণ থাকে।দুধ, মশলা ও চিনির সঙ্গে গাঁজার পাতা মিশিয়ে তৈরি করা হয় ভাং।এর ঔষধি গুণ রয়েছে অনেক।তবে উত্সবের মেজাজ ধরে রাখতে অল্প পরিমাণ ভাং খাওয়া উচিত।তবে পরিমিত খাওয়াই ভাল
প্রতিবার হোলিতে নানা স্বাদের খাবারের গন্ধে মাতোয়ারা থাকে সকলেই।মিষ্টি থেকে নোনতা সব স্বাদের খাবারই উত্সবের একটি অন্যতম অঙ্গ।বাড়িতে বা হোলির পার্টিতে রাখুন নিজে হাতের জাদু।হোলির দিন ঠাণ্ডাই মাস্ট।দুধ, চিনি, এলাচ, কেশর ও বিভিন্ন মশলা দিয়ে তৈরি ঠাণ্ডাই বানিয়ে নিতে পারেন আপনি।ঠাণ্ডাইয়ের উপর গোলাপের পাপড়ি ও বাদামকুচি ছড়িয়ে পরিবেশন করতে পারেন।ভারতীয় মিষ্টিতে গুজিয়াও বেশ জনপ্রিয়।পিঠের মতো বানানো হলেও তা রসালো ও সুস্বাদু।খোয়া ক্ষীর,গ্রেট করা নারকেল ও শুকনো ফলের মিশ্রণে একটি পুর তৈরি করা হয়।এরপর ডিপ ফ্রাই করে ভাজা হয়।চিনির সিরাপ তৈরি করে তাতে বেশ কয়েক মিনিট ভিজিয়ে রেখে তুলে নিতে হবে।গোলাপের পাপড়ি ও বাদাম ছড়িয়ে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করতে পারেন।স্ট্রিট ফুড হিসেবে পাপড়ি চাট দেশের কোণায় কোণায় জনপ্রিয়।সেদ্ধ আলু,ছোলা,দই,তেঁতুলের চাটনির সঙ্গে খাস্তা করে ভাজা পাপড়ি দেওয়া হয়।মুখে পুড়লে টক,মিষ্টি,ঝাল সব স্বাদের ভরপুর অনুভূতি মেলে।হোলির দিন ভাং খাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়ে সবচেয়ে বেশি।সারাবছর এই জিনিস না পাওয়া গেলেও রঙিন উত্সবে ভাং না থাকলে তা অসম্পূর্ণ থাকে।দুধ, মশলা ও চিনির সঙ্গে গাঁজার পাতা মিশিয়ে তৈরি করা হয় ভাং।এর ঔষধি গুণ রয়েছে অনেক।তবে উত্সবের মেজাজ ধরে রাখতে অল্প পরিমাণ ভাং খাওয়া উচিত।তবে পরিমিত খাওয়াই ভাল।ভারতের বিভিন্ন প্রান্তেই দই বড়া পাওয়া যায়।হোলির দিনে স্ন্যাকস হিসেবে দই বড়ার কোনও তুলনা হয় না।বিউলি ডাল ও চালের গুঁড়ো দিয়ে বড়ার উপর দই,চাটনি,সবুজ চাটনি,মিষ্টি,টক ও মশলা ছড়িয়ে পরিবেশন করা হয়।