১৯৫২ সালে বেলুড় মঠের পাশেই তৈরি হয় জনশিক্ষা মন্দির। আবাসিক নয় আশেপাশে যে সমস্ত বাচ্চাদের অভাব রয়েছে পড়াশোনা শোনার ইচ্ছে থাকলেও উপায় নেই। সেইসব মঠ বন্ধ ছিল করোনার জন্য। করোনার জন্য বন্ধ ছিল বেলুড় মঠের সারোদা পিঠের সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও। বেলুড় মঠ খুললে তবে কি খুলবে? শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির ঠিক পাশেই ৫-এর দশকে প্রতিষ্ঠিত হওয়া জনশিক্ষা মন্দির। এখানে এলাকার ছোট ছেলেরা আসে বিভিন্ন কিছু শিখতে। বলতে পারেন চণ্ডীপাঠ থেকে জুতোসেলাই সবকিছুই। যোগব্যায়াম থেকে মোটরগাড়ি প্রশিক্ষণ ব্যান্ড বাজানো, বাঁশি বাজানো, আরও কত কী। মাঠের পাশেই এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রসংখ্যা ১৭০ জন। এছাড়া জেলায়-জেলায় এরকম কেন্দ্র রয়েছে।