Chopra School News: স্কুল জুড়ে এ কী!
আবারো কলুষিত শিক্ষাঙ্গন। প্রাথমিক বিদ্যালয় চত্ত্বরে উদ্ধার ব্যবহার করা প্রচুর কন্ডোম। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায়। প্রশাসনিক নজরদারির অভাবকেই দায়ী করছেন অভিভাবকেরা। পড়ুয়াদের সংখ্যা কমছে বলে দাবী শিক্ষকদের। তবে কি শিক্ষাঙ্গনেই কি চলছে যৌনকর্ম? উঠছে প্রশ্ন।
আবারো কলুষিত শিক্ষাঙ্গন। প্রাথমিক বিদ্যালয় চত্ত্বরে উদ্ধার ব্যবহার করা প্রচুর কন্ডোম। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায়। প্রশাসনিক নজরদারির অভাবকেই দায়ী করছেন অভিভাবকেরা। পড়ুয়াদের সংখ্যা কমছে বলে দাবী শিক্ষকদের। তবে কি শিক্ষাঙ্গনেই কি চলছে যৌনকর্ম? উঠছে প্রশ্ন।
চোপড়া ব্লকের নারায়নপুর এফপি স্কুলের ঘটনা। নির্বাচন পরবর্তীতে স্কুল খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ শিক্ষক ও স্থানীয়দের। স্কুলের শৌচালয় থেকে বারান্দা সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে কন্ডোম। তবে কি স্কুল পরিনত হয়েছে যৌনকর্মের মুক্তাঞ্চল?
এমনই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন এলাকাবাসীরা। শিশুদের স্কুলে পাঠাতে রিতীমত ভয় পাচ্ছেন তারা। তাদের অভিযোগ, রাত হতেই বন্ধ স্কুলের প্রাচীর টপকে ভেতরে ঢুকে চলে একদল নেশাগ্রস্থদের অবাধ কারবার। একাধিকবার প্রশাসনকে জানানোর পরেও কোনো হেলদোল নেই বলে অভিযোগ। অথচ রাতে পুলিশি টহল দিলেই এসব কারবার বন্ধ হয়ে যাবে বলে তাদের দাবী।
অন্যদিকে এই ঘটনায় স্কুলে শিশুদের পাঠাতে অভিভাবকেরা ভয় পাচ্ছেন বলে শিক্ষকেরা জানান। এতে পড়ুয়ার সংখ্যাও কমে যাচ্ছে বলে তাদের দাবী। দ্রুত স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপের দাবীতে সড়ব হয়েছেন তারা।
তবে এই অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধে স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন সদ্য বিজয়ী এলাকার গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য।
তবে এই ঘটনা রীতিমতো অবাক করার মত বিষয় বলেই ওয়াকিবহাল মহলের দাবী। শেষে কিনা স্কুলেই চলছে যৌনকর্ম? তাও আবার অবাধে? কবে হুশ ফিরবে প্রশাসনের? এসব নানা প্রশ্ন উঠছে কিন্তু তার উত্তর নেই।