Climate Change: পৃথিবী আরও উষ্ণ হচ্ছে!
মৌসম ভবনের রিপোর্ট বলছে, গড় তাপমাত্রার নিরিখে ১২২ বছরে উষ্ণতম ছিল গত ডিসেম্বর। ভেঙেছিল ২০০৮ সালের পুরোনো রেকর্ড। দেশের গড় সর্বোচ্চ ও গড় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা- দুই ক্ষেত্রেই ১২২ বছরের মধ্যে দ্বিতীয় উষ্ণতম ছিল বাইশের ডিসেম্বর।
মৌসম ভবনের রিপোর্ট বলছে, গড় তাপমাত্রার নিরিখে ১২২ বছরে উষ্ণতম ছিল গত ডিসেম্বর। ভেঙেছিল ২০০৮ সালের পুরোনো রেকর্ড। দেশের গড় সর্বোচ্চ ও গড় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা- দুই ক্ষেত্রেই ১২২ বছরের মধ্যে দ্বিতীয় উষ্ণতম ছিল বাইশের ডিসেম্বর। রিপোর্ট বলছে ষষ্ঠ উষ্ণ বর্ষ হিসাবে উঠে এসেছে ২০২২। তথ্য বলছে,যত সময় এগোচ্ছে,তত উষ্ণ হচ্ছে দেশ-দুনিয়া। প্রথম ৫টি উষ্ণতম বছরের ৫টিই চলতি শতাব্দীর। প্রথম চারে ২০১৬, ২০০৯, ২০১৭, ২০১০। পঞ্চম স্থানে ছিল হালফিলের ২০২১। এই যে উষ্ণতার রেকর্ড তৈরি হচ্ছে,এর পিছনে শুধু গ্রীষ্মের হাত নেই। নেপথ্যে বর্ষা বা শীতে পারদের লাফও। বিগত ৮ বছর বিশ্বব্যাপী রেকর্ডে সবচেয়ে উষ্ণতম ৮ বছর হিসাবে উঠে এসেছে। এই ৮ বছরে গোটা বিশ্বের নানা প্রান্তে লাগাতার বন্যা,খরা, তাপপ্রবাহ চলেছে। প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন নষ্ট হয়েছে,তেমনই প্রাণ গিয়েছে বহু মানুষের। উচ্চতা বেড়েছে সমুদ্রপৃষ্ঠের,গলছে বরফ। পেটেরি তালাস বলছেন,’সবথেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে ২০২২ সালে। গত বছর পূর্ব আফ্রিকায় ক্রমাগত খরা,পাকিস্তানে রেকর্ড-ব্রেকিং বৃষ্টিপাত, চিন ও ইউরোপে রেকর্ড-ব্রেকিং তাপপ্রবাহে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কোটি কোটি মানুষ। তৈরি হয়েছে খাবারের সঙ্কট,ঘর ছাড়া হয়েছে বহু মানুষ। ক্ষতি হয়েছে কোটি কোটি টাকার’। পাকিস্তানের বিধ্বংসী বন্যা ঘর ভিটেমাটি হারিয়েছেন ৮০ লক্ষের বেশি মানুষ। ডুবেছে দেশের একটা বড় অংশ।