Doctor’s Death: চিকিৎসকের অকাল মৃত্যু, ময়নাতদন্ত না করেই তড়িঘড়ি দাহ করা হল কেন?

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

Jun 29, 2024 | 8:03 PM

সকালে যখন অনির্বাণ ঘুম থেকে ওঠেনি, তখন তাকে কাছের নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হল। শোনা যাচ্ছে নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষ নাকি অনির্বাণের পরিবারকে জানায়, পুলিশে খবর দেওয়া উচিত কিংবা দেহ নিয়ে যাওয়া উচিত মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে। কিন্তু সেটা হয়নি। কিসের এত তাড়া?

Follow Us

এভাবেই অনেক অনেক কথা গান হয়ে উঠে এসেছিল ওর মুখে। গানের কথায় উঠে আসত প্রতিবাদ। অনির্বাণ দত্ত। ওকে অনেক মানুষ চিনতেন ডাক্তার হিসেবে। আবার অনেকের কাছে অনির্বাণ সঙ্গীতশিল্পী। কিন্তু সবার কাছে ও প্রিয় মানুষ। কাছের মানুষ। কিন্তু হঠাত্‍ করে কী যেন হয়ে গেল। অনির্বাণের জীবনের আলো হঠাত্‍ করেই নিভে গেল। তথ্য বলছে, কার্ডিয়াক ফেলিওর। বর্তমানে যে অবস্থার মধ্যে দিয়ে চলছি আমরা, তাতে এমনটা হতেই পারে। কিন্তু স্বাভাবিকের আড়ালেও কিছু অস্বাভাবিক বিষয় টের পাওয়া যাচ্ছে। আর অস্বাভাবিকত্বের প্রশ্নটা উঠে আসছে অনির্বাণের মৃত্যুর পর হওয়া কিছু কর্মকাণ্ডে।

অনির্বাণ নিজে একজন চিকিত্‍সক। তাঁর স্ত্রীও চিকিত্‍সক। সকালে যখন অনির্বাণ ঘুম থেকে ওঠেনি, তখন তাকে কাছের নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হল। কিন্ত নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ ভর্তি না নিয়েই জানিয়ে দিল অনির্বাণ আর নেই। তবে শোনা যাচ্ছে নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষ নাকি অনির্বাণের পরিবারকে জানায়, পুলিশে খবর দেওয়া উচিত কিংবা দেহ নিয়ে যাওয়া উচিত মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে। কিন্তু সেটা হয়নি। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ অনির্বাণের কর্মক্ষেত্র। দেহ ফিরল বাড়িতে। আর স্থানীয় এক হোমিওপ্যাথি চিকিত্‍সক যিনি ডিপ্লোমা করেছেন, তিনি কার্ডিয়াক ফেলিওর বলে ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যু করে দিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে দেহ দাহ হল। প্রশ্ন গুলো এখানেই। কেন মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হল না দেহ? কেন হোমিপ্যাথি চিকিত্‍সক দিলেন ডেথ সার্টিফিকেট? কেন কারও জন্য অপেক্ষা না করে দেহ তড়িঘড়ি দাহ করা হল? কিসের এত তাড়া?

এভাবেই অনেক অনেক কথা গান হয়ে উঠে এসেছিল ওর মুখে। গানের কথায় উঠে আসত প্রতিবাদ। অনির্বাণ দত্ত। ওকে অনেক মানুষ চিনতেন ডাক্তার হিসেবে। আবার অনেকের কাছে অনির্বাণ সঙ্গীতশিল্পী। কিন্তু সবার কাছে ও প্রিয় মানুষ। কাছের মানুষ। কিন্তু হঠাত্‍ করে কী যেন হয়ে গেল। অনির্বাণের জীবনের আলো হঠাত্‍ করেই নিভে গেল। তথ্য বলছে, কার্ডিয়াক ফেলিওর। বর্তমানে যে অবস্থার মধ্যে দিয়ে চলছি আমরা, তাতে এমনটা হতেই পারে। কিন্তু স্বাভাবিকের আড়ালেও কিছু অস্বাভাবিক বিষয় টের পাওয়া যাচ্ছে। আর অস্বাভাবিকত্বের প্রশ্নটা উঠে আসছে অনির্বাণের মৃত্যুর পর হওয়া কিছু কর্মকাণ্ডে।

অনির্বাণ নিজে একজন চিকিত্‍সক। তাঁর স্ত্রীও চিকিত্‍সক। সকালে যখন অনির্বাণ ঘুম থেকে ওঠেনি, তখন তাকে কাছের নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হল। কিন্ত নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ ভর্তি না নিয়েই জানিয়ে দিল অনির্বাণ আর নেই। তবে শোনা যাচ্ছে নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষ নাকি অনির্বাণের পরিবারকে জানায়, পুলিশে খবর দেওয়া উচিত কিংবা দেহ নিয়ে যাওয়া উচিত মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে। কিন্তু সেটা হয়নি। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ অনির্বাণের কর্মক্ষেত্র। দেহ ফিরল বাড়িতে। আর স্থানীয় এক হোমিওপ্যাথি চিকিত্‍সক যিনি ডিপ্লোমা করেছেন, তিনি কার্ডিয়াক ফেলিওর বলে ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যু করে দিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে দেহ দাহ হল। প্রশ্ন গুলো এখানেই। কেন মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হল না দেহ? কেন হোমিপ্যাথি চিকিত্‍সক দিলেন ডেথ সার্টিফিকেট? কেন কারও জন্য অপেক্ষা না করে দেহ তড়িঘড়ি দাহ করা হল? কিসের এত তাড়া?

Next Video