Bankura Electricity Problem: হাসপাতালের জেনারেটরে তেল নেই!
মাঝেমধ্যেই ঘটছে লোডশেডিং। একবার লোডশেডিং হলে এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকছে তিন থেকে চার ঘন্টা। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় চিকিৎসা পরিসেবা অব্যাহত রাখতে স্থানীয় গোগড়া গ্রামীণ হাসপাতালে রয়েছে জেনারেটারের। কিন্তু তা শুধুই লোক দেখানো। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জেনারেটার চালু না করায় চূড়ান্ত দুর্ভোগে পড়ছেন রোগী থেকে রোগীর পরিজনেরা।
মাঝেমধ্যেই ঘটছে লোডশেডিং। একবার লোডশেডিং হলে এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকছে তিন থেকে চার ঘন্টা। বিদ্যুৎহীন অবস্থায় চিকিৎসা পরিসেবা অব্যাহত রাখতে স্থানীয় গোগড়া গ্রামীণ হাসপাতালে রয়েছে জেনারেটারের। কিন্তু তা শুধুই লোক দেখানো। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জেনারেটার চালু না করায় চূড়ান্ত দুর্ভোগে পড়ছেন রোগী থেকে রোগীর পরিজনেরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাফ জবাব জেনারেটারের তেলের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ না আসাতেই এই অবস্থা।
বাঁকুড়া জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ হাসপাতাল গোগড়া। এই হাসপাতালে শুধু কোতুলপুর ব্লকের নয় পার্শ্ববর্তী ইন্দাস ও জয়পুর ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষ চিকিৎসার ব্যাপারে নির্ভরশীল। এই হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের অসুখ নিয়ে প্রতিদিনই ভর্তি হন বহু রোগী। সম্প্রতি কোতুলপুর এলাকায় লোডশেডিং এর প্রভাব বাড়তে থাকায় তার প্রভাব পড়ছে হাসপাতালের পরিসেবায়। ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে লোডশেডিং থাকায় হাসপাতাল থাকছে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন।
মাস খানেক আগে পর্যন্ত লোডশেডিং হলেই হাসপাতালের নিজস্ব জেনারেটার চালিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হত। কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরেই হাসপাতালের সেই জেনারেটার আর চালানো হয়না। ফলে লোডশেডিং হলেই হাসপাতালের রোগীদের প্রবল ভ্যাপসা গরম থেকে বাঁচতে আশ্রয় নিতে হচ্ছে হাসপাতাল চত্বরের গাছের তলায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাফাই জেনারেটার চালানোর জন্য তেলের প্রয়োজনীয় বরাদ্দ না থাকাতেই এই সমস্যা হয়েছে।