Mission Chandrayaan 3: ইসরো বিজ্ঞানীদ্বয়ের বাবা এখনও চাষ করেন!
মিশন চন্দ্রযান-৩ সফল হোক চাইছেন ইসরোয় কর্মরত চন্দ্রকান্ত ও শশিকান্ত কুমারের পরিবার।চন্দ্রজান ৩ এর সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে যুক্ত না থাকলেও ইসরোর জয়েন্ট সেক্রেটারি পদে কর্মরত চন্দ্রকান্ত কুমার এবং তার ভাই শশিকান্ত কুমার ইসরোয় মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ার।
মিশন চন্দ্রযান-৩ সফল হোক চাইছেন ইসরোয় কর্মরত চন্দ্রকান্ত ও শশিকান্ত কুমারের পরিবার।চন্দ্রজান ৩ এর সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে যুক্ত না থাকলেও ইসরোর জয়েন্ট সেক্রেটারি পদে কর্মরত চন্দ্রকান্ত কুমার এবং তার ভাই শশিকান্ত কুমার ইসরোয় মাইক্রোওয়েভ ইঞ্জিনিয়ার।দুই ছেলে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোয় রয়েছেন।হুগলির গুরাপের খাজুরদহ মাজিনান শিবপুর গ্রামে রয়েছেন তাদের মা অসীমা বাবা মধুসূদন কুমার।
চন্দ্রযান-২ এর যোগাযোগের অ্যান্টেনার ডিজাইনের দায়িত্ব ছিলেন চন্দ্রকান্ত।চন্দ্রযান-২ সফল উৎক্ষেপন না হলেও চন্দ্রজান ৩ কে সহযোগিতা করছে চন্দ্রযান ২ এর অরবিটার যা চাঁদের কক্ষপথে রয়েছে। আর এতেই গর্ভে বুক ফুলে উঠেছে মা অসীমা ও বাবা মধুসূদন কুমারের।
চন্দ্রকান্ত কুমার সেই মিশনে অংশিদার ছিলেন।২০১৯ সালের ২২ জুলাই উৎক্ষেপনের পর ৬ ই সেপ্টেম্বর সেই মিশনে ল্যন্ডার বিক্রমকে চাঁদের পিঠে নামাতে ব্যার্থ হয়েছিল চন্দযান-২।তবে এবার সেই ব্যার্থতাকে কাটিয়ে ত্রুটি শুধরে চাঁদের মাটি ছুঁতে পারবে চন্দ্রযান-৩ তে থাকা রোভার।
মিশন চন্দ্রযান-৩ তে নেই চন্দ্রকান্ত তবে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটায় যেখান থেকে চন্দ্রযান-৩ র উৎক্ষেপন হয়েছে সেখান থেকে প্রায় সারে তিনশ কিমি দূরে ইসরোর কোয়ার্টার ব্যাঙ্গালোরে বসেও নিজের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন কারন তাদের টিমের পাঠানো চন্দ্রযান-২ এর অরবিটর যা চাঁদের কক্ষ পথে রয়েছে তা সাহায্য করছে চন্দ্রযান-৩ ভিতরে থাকা ল্যান্ডার অরবিটর।
বছর আটষট্টির মধুসূদন কুমার এখনো কৃষি কাজ করেন।ছেলেরা বছরে এক দুবার আসে।গত জনাুয়ারী মাসে গ্রামের বাড়িতে পরিবার নিয়ে এসেছিলেন চন্দ্রকান্ত।প্রতিদিনই ছেলেদের সঙ্গে কথা হলেও গবেষনা নিয়ে কোনো কথা হয়না বলে জানান মধুসূদন বাবুর।এখন থেকেই পহর গুনছেন কখন দেখবেন চন্দ্রজান ৩ সফল ভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করবে।