Hemkana Payesh Recipe: ‘আশ্বিনের শারদ’ পাতে হেমকণা পায়েস
আশ্বিনের শারদ পাতে যদি থাকে রবি ঠাকুরের বাড়ির মিষ্টি তাহলে কেমন হয়? পুজোর মিষ্টিমুখ করুন জোড়াসাঁকর স্টাইলে। বিভিন্ন রকম রান্না বান্নার চর্চা করে নতুন পদ বানানোর পরীক্ষাগার হয়ে ওঠে ঠাকুরবাড়ির হেঁসেল। হেমেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কন্যা প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী প্রতিটি পদের সঙ্গে জুড়ে দিতেন কারও না কারও নাম। এমনই একটি পদ 'হেমকণা পায়েস'।
আশ্বিনের শারদ পাতে যদি থাকে রবি ঠাকুরের বাড়ির মিষ্টি তাহলে কেমন হয়? পুজোর মিষ্টিমুখ করুন জোড়াসাঁকর স্টাইলে। বিভিন্ন রকম রান্না বান্নার চর্চা করে নতুন পদ বানানোর পরীক্ষাগার হয়ে ওঠে ঠাকুরবাড়ির হেঁসেল। হেমেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কন্যা প্রজ্ঞাসুন্দরী দেবী প্রতিটি পদের সঙ্গে জুড়ে দিতেন কারও না কারও নাম। রামমোহন দোলমা পোলাও, দ্বারকানাথ ফিরনি পোলাও বা কবি সংবর্ধনা বরফি এমনই কিছু পদের নাম। এমনই একটি পদ ‘হেমকণা পায়েস’।
পুজোর মরসুমে কীভাবে বানাবেন এই পায়েস? মাঝারি আঁচে দুধ গরম করুন। চিনি, এলাচ গুঁড়ো ও তেজপাতা মিশিয়ে কিছুক্ষণ ফোটান। ফুটতে ফুটতে দুধ যখন ঘন হবে তাতে দিন সামান্য গুঁড়ো দুধ। হাত কাপ গোবিন্দভোগ চাল গুঁড়ো করে রাখুন। গুঁড়ো চাল ও এক কাপ গ্রেটেড খোয়া ক্ষীর ফুটন্ত দুধে দিয়ে ভালো করে নাড়তে থাকুন। আঁচ যেন কম থাকে। আমন্ড গুঁড়ো,কাজু, পেস্তা ও এলাচ গুঁড়োয় সামান্য ঘি দিয়ে ছোট ছোট মণ্ড পাকান। ওই মণ্ড গুলির ওপরে দিন চালের গুঁড়োর আস্তরণ। আঁচ আরও কম করে মণ্ড গুলি দুধে দিয়ে দিন। কুঁচোনো পেস্তা ও জাফরান দিয়ে আঁচ বন্ধ করুন। ঠান্ডা হলে পরিবেশন করুন ‘হেমকণা পায়েস’।