কেন পুরীর জগন্নাথ মন্দির স্বদেশীয়ানার বিজ্ঞাপন?
শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে প্রতিদিন স্বদেশীয়ানার সেরা বিজ্ঞাপন হয়ে দাঁড়িয়ে পুরীর জগন্নাথের মন্দির। দেশীয় উপাদান ছাড়া কিছুই ব্যবহৃত হয় না দেবতার ভোগ কিংবা অঙ্গরাগে।
শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে প্রতিদিন স্বদেশীয়ানার সেরা বিজ্ঞাপন হয়ে দাঁড়িয়ে পুরীর জগন্নাথের মন্দির। দেশীয় উপাদান ছাড়া কিছুই ব্যবহৃত হয় না দেবতার ভোগ কিংবা অঙ্গরাগে।
আলু যেহেতু ইউরোপিয়ান সবজি তাই আলুর বদলে রাঙা আলু বা মেটে আলু ব্যবহৃত হয়। একই ভাবে লঙ্কার বদলে গোলমরিচ আর ঝাল মূল ব্যবহৃত হয়। দেব ভক্ষ্য নয় বলে ব্যবহৃত হয় না টোম্যাটো ,গাজর বা চিচিঙ্গা। কাজুবাদাম দেখতে চিংড়ি মাছের মত বলে ব্যবহার হয় না তা। বদলে কাঠ বাদাম দেওয়া হয় রান্নায়। ছানার মিষ্টির ব্যবহার ও নিষিদ্ধ তার বদলে ক্ষীরের মিঠাই ,খাজা, রসাবলী, মণ্ডা আর নানান রকমের লাড্ডু দেবতাকে ভোগ হিসাবে দেওয়া হয়। শ্রীমন্দিরের দেবতা ও দেবীর অঙ্গরাগের ক্ষেত্রেও ওই একই দেশে উৎপাদিত উপাচার ব্যবহারের বিষয়টি খেয়াল রাখা হয়। তাই আতর ব্যবহার না করে কেশর , কস্তুরী , কর্পূর , চন্দন দিয়ে অঙ্গরাগ করা হয়। ফুলের ব্যবহারের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম অনুসরণ করা হয়। মাটির পাত্রে প্রতিদিন সমপরিমাণ ভোগ রান্না করা হয় মন্দির সংলগ্ন রন্ধন শালায়। ভোগে ব্যবহার হয় না ছানার মিষ্টিও।
মুর্শিদাবাদে মুসলিম নেত্রীদের দল ছাড়া চলছেই! 'মমতার কথাতেই...'
যুবভারতীকাণ্ডের এক সপ্তাহ পর মুখ খুললেন সুজিত বসু
'ওর হাতটা তখন ঠিক আমার এতটা কাছে চলে এসেছিল', কী হল লগ্নজিতার সঙ্গে?
তালিকায় জীবিত ব্যক্তি হলেন মৃত, আর মৃত হয়ে উঠলেন জীবিত!

