Dirk Nannes: অলিম্পিয়ান ডার্ক ন্যানেস ক্রিকেট খেলেছেন দু-দেশের হয়ে
পেশাদার স্কিয়িং করতেন ডার্ক ন্যানেস। ১৯৯৫এ উইন্টার অলিম্পিকে অজি দলে ছিলেন ন্যানেস। স্কিয়িংয়ের পাশাপাশি স্নো-বোর্ডিং ও করতেন তিনি। অলিম্পিয়ান, ডার্ক ন্যানেস ক্রিকেট খেলেছেন দু-দেশের হয়ে
অস্ট্রেলিয়ার মহিলা টেনিস প্লেয়ার অ্যাশলে বার্টি ছিলেন ক্রিকেটার। পরে টেনিসে মনোনিবেশ করেন জেতেন গ্র্যান্ড স্লাম। অল্প বয়সেই টেনিস থেকে অবসর নেনে অ্যাশলে বার্টি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ভিভ রিচার্ডস ফুটবল বিশ্বকাপে খেলেছেন। রিচার্ডস খেলেছেন ক্রিকেট বিশ্বকাপেও। পেশাদার স্কিয়িং করতেন ডার্ক ন্যানেস। ১৯৯৫এ উইন্টার অলিম্পিকে অজি দলে ছিলেন ন্যানেস। স্কিয়িংয়ের পাশাপাশি স্নো-বোর্ডিং ও করতেন তিনি। অলিম্পিয়ান, ডার্ক ন্যানেস ক্রিকেট খেলেছেন দু-দেশের হয়ে। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেও ছাপ ফেলেন এই বাঁ হাতি পেসার। ক্রিকেটে ডার্ক ন্য়ানেসের উত্থান অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্য়াশ লিগ থেকে। সিডনি সিক্সারের হয়ে চোখ ধাঁধানো বোলিং করেন। ২০০৯এ ইংল্য়ান্ডের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ন্যানেসের। সে বছরই নেদারল্য়ান্ডসের হয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও খেলেন ন্য়ানেস। বিশ্বকাপে অজি দলে ছিলেন ন্য়ানেস। ২০১০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ১৪টি উইকেট নিয়ে সর্বাধিক উইকেট শিকারি হন । আনক্যাপড প্লেয়ার হিসেবে আইপিএলে ছাপ ফেলেন ডার্ক ন্য়ানেস। তখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অভিজ্ঞতা ছিল না তাঁর। দিল্লি ডেয়ারডেভিলসে (দিল্লি ক্যাপিটাল) ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ১ম মরসুমেই ১৩ ম্যাচে ১৫ উইকেট নেন। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরেও খেলেছেন। ২০১৩ অবধি আইপিএলে খেলেছিলেন এই পেসার। প্রায় ৩০ ম্যাচ খেলেন। টি-টোয়েন্টিতে ২১৫টি ম্যাচ খেলে নেন ২৫৭টি উইকেট। দু-বার পাঁচটি করে উইকেট নেওযার রেকর্ড আছে ন্য়ানেসের ।