Subhash Ghai: গানের গায়ে ‘অশ্লীল’ তকমা
৩০ বছর আগে রিলিজ করে মাধুরী দীক্ষিত, সঞ্জয় দত্ত অভিনীত ‘খলনায়ক’। সেই ছবির গান 'চোলিকে পিছে ক্যায়া হ্যায়' রাতারাতি হয়ে ওঠে ভিলেন। ১৯৯৩ এ রীতিমতো অশ্লীল তকমা লাগিয়ে দেওয়া হয় ওই গানের গায়ে।
৩০ বছর আগে রিলিজ করে মাধুরী দীক্ষিত, সঞ্জয় দত্ত অভিনীত ‘খলনায়ক’। সেই ছবির গান ‘চোলিকে পিছে ক্যায়া হ্যায়’ রাতারাতি হয়ে ওঠে ভিলেন। ১৯৯৩ এ রীতিমতো অশ্লীল তকমা লাগিয়ে দেওয়া হয় ওই গানের গায়ে। গানটির গীতিকার আনন্দ বক্সি, সুরকার লক্ষ্মীকান্ত পেয়ারেলাল। সম্প্রতি মুম্বইয়ের মালাদে এই সিনেমার ৩০ বছরের সেলিব্রেশন হল।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ছবির পরিচালক সুভাষ ঘাই জানান ৯৩এ তাঁর রাতের ঘুম কেড়ে নেয় ওই গান। লোকগানের আদলে তৈরি এই গান। ছবি মুক্তি পেতেই গানটাই যেন ভিলেন হয়ে যায় বলেন সুভাষ ঘাই। সব্বাই সমালোচনা মুখর হয়ে ওঠে। শেষে প্রথম সারির এক সংবাদ মাধ্যম পজেটিভ শিরোনাম করায় পরিস্থিতি একটু বদলায়। ৩০ বছর হয়ে গেলেও আজও প্রাসঙ্গিক সেই গান। সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কহানি’র সংলাপেও এসেছে ‘চোলি কি পিছে’র প্রসঙ্গে। অভিনেত্রী চুর্ণী গঙ্গোপাধ্যায় রকি কে জিজ্ঞাসা করেন গানের লিরিক। ‘চোলি কে পিছে কেয়া হ্যায়?’. চুর্ণী বলেন গান গাইতে অস্বস্তি নেই উত্তর দিতেই সমস্যা। চোলির পিছে থাকে ব্রা। এই সংলাপ ভাইরাল হয়ে পড়ে। যদিও সুভাষ ঘাই বলেন গানটিকে এই আঙ্গিকে পরিবেশন করতে চাননি তিনি।