Bankura News: ধানের আকাল মেটাতে…
আমন চাষে গতি আনতে এবং বর্ষায় বৃষ্টির ঘাটতি মেটাতে অবশেষে জল ছাড়ল মুকুটমনিপুর জলাধার। আজ সকাল থেকে জলাধারের লেফট ব্যাঙ্ক মেইন ক্যানাল ও রাইট ব্যাঙ্ক মেইন ক্যানাল দিয়ে জল ছাড়া শুরু করে কংসাবতী সেচ কর্তৃপক্ষ। কংসাবতী সেচ কর্তৃপক্ষের সূত্রে জানা গেছে লেফট ব্যাঙ্ক মেইন ক্যানাল দিয়ে আপাতত সাড়ে চার হাজার কিউসেক এবং রাইট ব্যাঙ্ক মেইন ক্যানাল দিয়ে ১৬০০ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে।
আমন চাষে গতি আনতে এবং বর্ষায় বৃষ্টির ঘাটতি মেটাতে অবশেষে জল ছাড়ল মুকুটমনিপুর জলাধার। আজ সকাল থেকে জলাধারের লেফট ব্যাঙ্ক মেইন ক্যানাল ও রাইট ব্যাঙ্ক মেইন ক্যানাল দিয়ে জল ছাড়া শুরু করে কংসাবতী সেচ কর্তৃপক্ষ। কংসাবতী সেচ কর্তৃপক্ষের সূত্রে জানা গেছে লেফট ব্যাঙ্ক মেইন ক্যানাল দিয়ে আপাতত সাড়ে চার হাজার কিউসেক এবং রাইট ব্যাঙ্ক মেইন ক্যানাল দিয়ে ১৬০০ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। প্রয়োজনে জল ছাড়ার মাত্রা আরো বৃদ্ধি করা হবে বলে জানিয়েছে কংসাবতী সেচ প্রকল্পের আধিকারিকরা। কংসাবতী সেচ কর্তৃপক্ষের তরফে জানা গেছে চলতি বছর বর্ষার মরসুমে কংসাবতী নদী উপত্যকায় সে অর্থে ভারী বৃষ্টি না হওয়ায় কংসাবতী ও কুমারী নদী দিয়ে মুকুটমনিপুর জলাধারে তেমন জল আসেনি। ফলে বর্ষায় যেখানে মুকুটমনিপুর জলাধারে মোট জলের পরিমাণ ৪৩০ একর ফুটের উপরে থাকে সেখানে এখন জলের পরিমাণ রয়েছে ৪১৮.৫ একর ফুট। জলাধারে জলের সঞ্চয় কম থাকলেও বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর ও হূগলী এই তিন জেলায় আমন ধান চাষে গতি আনতে ও কিছু ক্ষেত্রে মাঠের ফসল বাঁচাতে কংসাবতী সেচ কর্তৃপক্ষ মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে জল ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়।