Tube And Tubeless Tire: কোন টায়ার কিনবেন?
টিউবলেস টায়ারে হাওয়া ধরে রাখার জন্য থাকে না কোনও টিউব। টিউব যুক্ত টায়ারে হাওয়া থাকে টিউবের মধ্যে। তাই কোনও কারণে টিউব যুক্ত চাকায় ধারালো কিছু ফুটে গেলে হাওয়া সহজেই বেরিয়ে যায়। তাড়াতাড়ি টিউব যুক্ত টায়ার ফ্ল্যাট হয়ে যায়। অন্য দিকে টিউব লেস টায়ার পাংচার হয়ে গেলেও সহজে হাওয়া বেরোয় না। মডেল ভেদে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার চলে এই চাকা
গাড়ি ও মোটর বাইকে ব্যবহৃত হয় টিউব যুক্ত ও টিউব বিহীন টায়ার। এই দু ধরনের রাবারের চাকার পার্থক্য জানেন? টিউবলেস টায়ারে হাওয়া ধরে রাখার জন্য থাকে না কোনও টিউব। টিউব যুক্ত টায়ারে হাওয়া থাকে টিউবের মধ্যে। তাই কোনও কারণে টিউব যুক্ত চাকায় ধারালো কিছু ফুটে গেলে হাওয়া সহজেই বেরিয়ে যায়। তাড়াতাড়ি টিউব যুক্ত টায়ার ফ্ল্যাট হয়ে যায়। অন্য দিকে টিউব লেস টায়ার পাংচার হয়ে গেলেও সহজে হাওয়া বেরোয় না। মডেল ভেদে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার চলে এই চাকা। টিউব লেস টায়ারের জন্য লাগে বিশেষ ধরনের রিম। এই রিমে চাকা ফিট হয়ে যায়। দামের নিরিখে টিউব বিহীন চাকা টিউব যুক্ত চাকার চেয়ে দামী। টিউব লেস টায়ার পাংচারের খরচও বেশি। এই ধরনের চাকার লিক সারাতে উচ্চ চাপে আঠা যুক্ত একটি প্লাগ চাকার ভিতরে দিয়ে চাকার ফুটো ভরাট করতে হয়। টিউব লেস টায়ার ভাল মাইলেজ দেয়। টিউব লেস টায়ারে গাড়ি চালালে ভাল নিয়ন্ত্রণ পাওয়া যায়। টিউব যুক্ত টায়ারে পাংচার সারাতে টিউবে পট্টি লাগিয়ে সারাতে হয়। খরচ কম হলেও বারংবার সারিয়ে এই ধরনের চাকা ব্যবহার করলে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ ভাল থাকে না মাইলেজও কমতে থাকে ।